অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন পদ্ধতি
বর্তমানে অনলাইন থেকে খুব সহজে Nid Service পাওয়া যায়। যেমন Nid Card হারিয়ে গেল অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন করে নতুন একটি Nid Card বের করে নেয়া যায়। তেমনি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর নতুন ঠিকানার Nid Card প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রেও অনলাইনে এনআইডি রিইস্যুর আবেদন করে খুব সহজে নতুন ঠিকানা সম্বলিত Nid Card বের করে নেয়া যায়।
Nid Card হারিয়ে গেলে করণীয় কি সে বিষয়ে পূর্বেই আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে একটি পোষ্ট করা হয়েছে। আজকে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর নতুন ঠিকানার Nid Card পাওয়ার জন্য অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করবো।
যারা ভোটার এলাকা স্থানান্তর করেছেন তারা অবশ্যই নিম্নোক্ত উপায়ে অনলাইনে Nid Reissue আবেদন করে করে খুব সহজে Online Nid Card পেতে পারেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক-
কিভাবে অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন করবেন?
Nid রিইস্যুর আবেদন দুই ভাবে করা যায়। প্রথমত সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন আফিসে গিয়ে এনআইডি রিইস্যু ফরম ৬ সংগ্রহ করে যথাযথভাবে পূরণ করে জমা দিতে হয়। এতে অফিসে যাওয়া আসায় সময় ব্যয় হয় এবং আবেদনের কার্যক্রম শুরু হতে বেশ কিছুটা সময় লেগে যায়।
তাই অনলাইনে Nid Card রিইস্যুর আবেদন করা সব থেকে ভালো। সময়ের সাশ্রয় হয়, দ্রুত আবেদনের কার্যক্রম শুরু হয় এবং ভোগান্তি কম হয়।
Nid Account তৈরী
অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন করার জন্য ভিজিট করুন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট services.nidw.gov.bd। দেখবেন নিচের ছবির মত একটি ওয়েবসাইট অপেন হবে।
অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন করতে হলে এই ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে Nid Account তৈরী করতে হবে। আপনার যদি পূর্বে এখানে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তাহলে Nid Number এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
আমার এখানে রেজিস্ট্রেশন করা নেই। তাই সম্পূর্ণ রেজিস্ট্রেশন করে তারপর Nid রিইস্যুর জন্য আবেদন করবো। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য রেজিস্টার করুন বাটনে ক্লিক করুন। নিচের ছবির মত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার ফরম আসবে, ফরমটি পূরণ করতে হবে।
Nid Account রেজিস্ট্রার করার জন্য ফরমের প্রথম ঘরে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর টাইপ করতে হবে। দ্বিতীয় ঘরে জন্ম তারিখ লিখতে হবে (দিন/মাস/বছর)। তারপরের ঘরে ক্যাপচা টাইপ করতে হবে এবং সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
তাহলে পেজটি লোড হয়ে নিচের ছবির মত বড় একটি ফরম অপেন হবে। এই ফরমে আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করতে হবে।
আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা সিলেক্ট করার সময় সতর্ক থাকতে হবে। ভুল হলে রেজিস্ট্রেশন হবে না। কারণ অনেকের এনআইডি কার্ডের বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা এক নয়, আলাদা আলাদা হয়ে থাকে।
বিশেষ করে যারা ভোটার এলাকা স্থানান্তর করার পর অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করবেন তাদের বর্তমান ঠিকানার বিভাগ, জেলা, উপজেলা স্থানান্তরিত ঠিকানার হয়ে থাকে এবং স্থায়ী ঠিকানার বিভাগ, জেলা, উপজেলা পূর্বে যেখানে ভোটার ছিলেন সেখানকার ঠিকানা হয়ে থাকে। তাই সাবধানতার সাথে ফরমটি পূরণ করবেন।
ঠিকানা সঠিকভাবে সিলেক্ট করা হয়ে গেলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে পেজটি লোড হয়ে ধাপে ধাপে নিচের ছবিগুলোর মত পেজ আসবে।
Nid একাউন্ট তৈরীর এই ধাপে ফোন ভেরিফিকেশন করতে হবে। প্রথমে নমুনা ছবি ১ এর মত একটি পেজ আসবে। সেখান থেকে মোবাইল পরিবর্তন বাটনে ক্লিক করলে ২ নং নমুনা ছবির মতো একটি পেজ আসবে সেখানে আপনার মোবাইল নম্বর লিখে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করতে হবে।
তাহলে ৩নং নমুনা ছবির মতো পেজ আসবে এবং আপনার মোবাইল নম্বরে ৬ সংখ্যার একটি যাচাইকরণ কোড পাঠানো হবে। সেই কোডটি এখানে টাইপ করে বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে পেজটি লোড হয়ে নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে।
যদি আপনি কম্পিউটার ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে উপরের নমুন ছবির মত হুবহু একটি পেজ দেখবেন। এখান থেকে পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য আপনার মোবাইলে NID Wallet নামের একটি অ্যাপ ইনিস্টল করা থাকতে হবে।
যদি NID Wallet App আপনার মোবাইলে না থাকে তাহলে Play Store এ গিয়ে NID Wallet লিখে সার্স করলে App টি পেয়ে যাবেন। Nid Account তৈরী করার জন্য Nid Wallet এর কোন বিকল্প নেই।
NID Wallet App টি Install হওয়ার পর ওপেন করবেন। আপনার ক্ষেত্রে উপরের ছবিতে যে QR Code টি দেখা যাবে সেটি স্ক্যান করবেন।
অথবা আপনি যদি কম্পিউটার ব্যবহারকারী না হয়ে থাকেন এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে Nid একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে চান তাহলে QR Code না এসে নিচের নমুনা ছবির মত পেজ আসবে এবং লাল বৃত্তের মধ্যে লেখা থাকবে Tap To Open NID WALLET সেখানে ক্লিক করবেন।
তবে অবশ্যই ফোনে Nid Wallet App ইনিস্টল করা থাকতে হবে। Tap To Open NID WALLET
বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে Nid Wallet App অপেন হয়ে যাবে। তারপর নিচের ছবির মত ফেস
ভেরিফাই করার জন্য বলবে।
প্রথমে Start
Face Scan অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর দেখবেন আপনার মোবাইলের ফন্ট ক্যামেরা
ওপেন হবে। প্রথমে সোজা ভাবে তাকাবেন Face Scan হলে মুখ বামে একবার ঘোরাবেন
তারপর মুখ ডানে ঘোরাবেন। এভাবে তিন বার ফেস স্ক্যান করা লাগবে। ফেস স্ক্যান
সঠিক ভাবে হলে ২ নং নমুনা ছবির মত ফেস এর উপর টিক চিহ্ন দেখাবে। NID Wallet
এর কাজ এ পর্যন্তই।
Nid Wallet এর মাধ্যমে ফেস ভেরিফাই করা শেষ হলে পেজটি লোড হয়ে উপরের নমুনা ছবির মত পেজ আসবে। সেখানে আপনার ছবি ও নাম দেখা যাবে। এখান থেকে একাউন্টের জন্য একটি পাসওয়ার্ড সেট আপ করতে হবে। অথবা আপনি চাইলে এড়িয়ে যান বাটনে ক্লিক করে স্টেপটি স্কিপ করে যেতে পারেন।
তবে আমি আপনাদের পরামর্শ দেবো অবশ্যই একটি পাসওয়ার্ড সেটআপ করে নেবেন। কেননা প্রত্যকে নাগরিকের ভোটার তথ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার Nid Account এ আপনার অনুমতি ছাড়া যাতে অন্য কেউ লগইন না করতে পারে সেই কারণে পাসওয়ার্ড সেট করে একাউন্টটি সুরক্ষিত করে রাখা ভালো।
Nid Account এ পাসওয়ার্ড সেট করার জন্য সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে পেজটি লোড হয়ে নিচের নমুনা ছবির মত একটি ফরম আসবে।
ফরমে প্রথমে একটি ইউজার নেম দিতে পারেন। তবে না দিয়ে ঘরটি খালি রাখতে চাইলেও ক্ষতি নেই। ইউজার নেম হিসেবে Nid Number সেট হয়ে যাবে।
তারপরের ঘরে একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড টাইপ করে দেবেন এবং ওই একই পাসওয়ার্ড পুনরায় পাসওয়ার্ড লিখুন এর ঘরে লিখে দিয়ে আপডেট বাটনে ক্লিক করুন। তবে পরবর্তীতে একাউন্টে লগইন করার জন্য অবশ্যই পাসওয়ার্ডটি নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করুন।
আপডেট বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে Nid Account তৈরী হয়ে যাবে এবং পেজটি লোড হয়ে Nid Account Dashboard এ নিয়ে যাবে। যা নিচের ছবির মত দেখা যাবে।
অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন
আমাদের Nid Account তৈরী করা হয়ে গেলো। এখন Nid রিইস্যুর আবেদন করতে হবে। নিম্নে ধাপে ধাপে এনআইডি রিইস্যুর আবেদন পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো।
Nid Account Dashboard এ প্রোফাইল, রিইস্যু, পাসওয়ার্ড পরিবর্তন ও ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবেন। আমরা যেহেতু Nid রিইস্যুর আবেদন করবো। সেহেতু আমাদের রিইস্যু অপশনে ক্লিক করতে হবে। রিইস্যু অপশনে ক্লিক করলে নিচের নমুনা ছবির মত পেজ আসবে।
রিইস্যু অপশনে ক্লিক করার পর ১ নং নমুনা ছবির মত পেজ আসবে। সেখান থেকে এডিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে ২ নং নমুন ছবির মত পেজ আসবে। সেখানে সাধারণ কিছু নির্দেশাবলী দেয়া আছে চাইলে পড়ে দেখতে পারেন। তারপর বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে পেজটি লোড হয়ে নিচের ছবির মত পেজ আসবে।
যেহেতু আমরা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন করছি, নতুন ঠিকানা সম্বলিত Nid Card পাওয়ার জন্য সেহেতু পুনমুদ্রণ কারণ হিসেবে ঠিকানা পরিবর্তন সিলেক্ট করতে হবে। ঠিকানা পরিবর্তন সিলেক্ট না করে যদি হারিয়ে গেছে কিংবা চুরি হয়ে গেছে সিলেক্ট করা হয় তাহলে জিডি'র তথ্যাদি দেয়া লাগবে।
কিন্ত ঠিকানা পরিবর্তন সিলেক্ট করলে কোন প্রকার জিডি'র তথ্যাদি জমা দেয়া লাগে না। তাই পুনমুদ্রণ কারণ হিসেবে ঠিকানা পরিবর্তন সিলেক্ট করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে পেজটি লোড হয়ে ট্রানজেকশন অপশনে নিয়ে যাবে।
অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন করতে হলে অবশ্যই নির্ধারিত সরকারি ফি জমা দিতে হয়। প্রয়োজনে Nid রিইস্যু ফি হিসাব করে দেখে নিতে পারেন, যে আপনার ক্ষেত্রে কত টাকা জমা দিতে হবে।
Nid Reissue আবেদন করার কমপক্ষে ৫ মিনিট আগে ফি পরিশোধ করতে হবে। সব থেকে সহজে বিকাশের মাধ্যমে Nid ফি পরিশোধ করা যায়। যাদের বিকাশ একাউন্ট নেই তারা রকেটের মাধ্যমে এনআইডি ফি পরিশোধ করতে পারেন।
ট্রানজেকশন অপশনে আসলে এনআইডি একাউন্টে কত টাকা ফি ডিপোজিট করা হয়েছে সেই তথ্য দেখা যাবে, আবেদনের ধরণ এবং বিতরণের ধরণ দেখা যাবে। তাছাড়া এই পেজে তেমন কিছু করা লাগবে না। টাকা ডিপোজিট থাকলে সরাসরি পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
এই পেজে আসার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে হবে। ঠিকানা পরিবর্তন করার পর Nid রিইস্যুর আবেদন করার জন্য তেমন কোন ডকুমেন্টস জমা দেয়া লাগে না। শুধুমাত্র টাকা পরিশোধের Receipt আপলোড করে দিলেই হয়ে যায়।
সুতরাং Document Type এ Pay Slip সিলেক্ট করে আপলোড বাটনে ক্লিক করুন এবং বিল পরিশোধের Receipt এর ছবি অথবা পিডিএফ ফাইল আপলোড করে দিন। তারপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত পেজ আসবে।
এই পেজে আবেদনের পরিবর্তনগুলো নিশ্চিত করে আবেদন সাবিমট করতে হবে। সব কিছু সঠিক থাকলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন সাবমিট করা হয়ে যাবে। এর পর আর তেমন কোন কাজ নেই। তবে আপনি চাইলে এনআইডি রিইস্যু আবেদন ফরমটা ডাউনলোড করতে পারেন।
Nid রিইস্যু আবেদন ফরম ডাউনলোড করার জন্য পুনরায় রিইস্যু অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে ডান পাশে ডাউনলোড বাটন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে Nid রিইস্যু ফরম ৬ ডাউনলোড হয়ে যাবে।
প্রয়োজনে ফরমটি প্রিন্ট করে কাছে রেখে দিতে পারেন। পরবর্তীতের কখনো অফিসে গিয়ে আবেদন সম্পর্কে খোজ নিতে চাইলে কিংবা Nid Card সংগ্রহ করতে চাইলে ফরমটি সাথে নিয়ে যেতে হবে।
Nid রিইস্যু আবেদন সাবমিট করার সাথে সাথে আবেদনের কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে।আবেদনের উপর কোন কার্যক্রম গ্রহণ করা হলে অর্থাৎ আবেদন অনুমোদন করা হলে কিংবা আবেদন বাতিল করা হলে সাথে সাথে আপনার মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
তবে Nid রিইস্যুর আবেদন সচরাচর বাতিল হয় না। আবেদন সাবমিট করা হলে তা অনুমোদন হয়েই যায়। আবেদন অনুমোদন হওয়ার ম্যাসেজ আসার সাথে সাথে Nid Account এ লগইন করে Account Dashboard থেকে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে Nid Card Download করে নিলে সব থেকে ভালো হয়।
তবে এ ক্ষেত্রে মনে রাখবেন, আবেদন অনুমোদন হওয়ার পর অফিস থেকে যদি কার্ড প্রিন্ট করে ফেলে, তাহলে অনলাইন থেকে Nid Card Download নাও হতে পারে। তাই ম্যাসেজ আসার সাথে সাথেই Nid Account এ লগইন করে Nid Card Download করার চেষ্টা করবেন।
ডাউনলোড করা Nid Card টি রঙ্গিন পিডিএফ ফরমেটে থাকবে। পিডিএফ টি প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নিতে হবে। এই লেমিনেটিং করা Nid Card টি দিয়ে সকল কাজই করতে পারবেন।
তাছাড়া অফিস থেকে Nid Card সংগ্রহ করতে চাইলেও এই একই Nid Card অর্থাৎ লেমিনেটিং করা এনআইডি কার্ড দেবে। সুতরাং অফিস থেকে Nid Card সংগ্রহ করার কষ্ট করার চেয়ে অনলাইন থেকে Nid Card Download করে প্রিন্ট করে নিয়ে কাজ চালাইনোই ভালো। তাছাড়া পিডিএফ টি সংরক্ষণ করে রাখলে ভবিষ্যতে Nid Card হারিয়ে গেলে তখন পুনরায় প্রিন্ট করে নিলেই হবে।
এই ছিলো অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন পদ্ধতি। এ বিষয়ে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করে জানাবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে অবশ্যই চেষ্টা করবো। লেখাটি যদি ভালো লাগে তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ..!
Nid Reissue FAQ
১। How long does it take to renew a national ID card?
উত্তরঃ Nid Card রিইস্যু করতে ২ দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কখনো কখনো তার চেয়ে কম অথবা বেশি সময় লাগতে পারে। মুলত কর্মকর্তাদের কাজের ব্যস্ততার উপর নির্ভর করে।
২। How do I reissue my NID card?
উত্তরঃ Nid রিইস্যু আবেদন দুইভাবে করা যায়। প্রথমত, সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে রিইস্যু ফরম ৬ পূরণ করে জমা দিতে হয়। দ্বিতীয়ত, অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন করা যায়। যা এই পোষ্টে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
উত্তরঃ Nid রিইস্যু ফি জমা দেয়ার সব থেকে সহজ উপায় হচ্ছে বিকাশ অ্যাপের এবং রকেট অ্যাপের মাধ্যম। তাছাড়া ওয়ান ব্যাংক এবং ওকে ওয়ালেট মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে, ট্রাষ্ট ব্যাংক লিমিটেড এবং টি-ক্যাশ মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে, মিউচুয়াল ট্রাষ্ট ব্যাংক লিমিটেড এর মাধ্যমে, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর মাধ্যমে, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এর মাধ্যমে এনআইডি রিইস্যু ফি পরিশোধ করা যায়।