অনলাইনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন পদ্ধতি
বর্তমানে বাংলাদেশে নতুন ভোটার নিবন্ধন করা খুব সহজ। আপনি যদি বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিক হন এবং উপযুক্ত বয়স্ক হয়ে থাকেন তাহলে খুব সহজে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করে ভোটার হয়ে যেতে পারবেন। তবে কি কি উপায়ে নতুন ভোটার আবেদন করা যায়, নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে অনেকেরই সুস্পষ্ট ধারণা নেই।
ফলে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার ক্ষেত্রে অনেকেই নানা ধরণের ভোগান্তিতে পড়ে থাকেন। নতুন ভোটারের জন্য আবেদন সম্পর্কিত বিস্তারিত এবং সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবো। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে থাকুন তাহলে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করতে আর কোন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না।
{tocify} Stitle={Custom Title}
কি কি উপায়ে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করা যায়
নতুন ভোটার নিবন্ধন করার জন্য সাধারণত দুইভাবে আবেদন করা যায়। কোন উপায়ে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করলে আপনার জন্য সুবিধা হয় দেখুন।
অফিসে গিয়ে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন
প্রথমত, সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যায়। এক্ষেত্রে কেবলমাত্র অফিস থেকেই নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ সংগ্রহ করতে হবে। নতুন ভোটার আবেদন ফরম ২ সঠিকভাবে পূরণ করে তার সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পিন-আপ করে অফিসে জমা দিলে নতুন ভোটার হওয়া যায়।
অফিসে গিয়ে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে একটু বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হয়। যেমন- আগে অফিসে গিয়ে ফরম সংগ্রহ করতে হবে তারপর বাড়ি ফিরে আসতে হবে। কারণ ফরমে একটি অংশে এলাকার মেম্বর/কাউন্সিলরের নাম, আইডি নম্বর এবং স্বাক্ষর করানোর প্রয়োজন হয়। ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করা হলে তারপর কাগজপত্রসহ আবার অফিসে জমা দিয়ে আসতে হবে।
মনে রাখবেন অনলাইন থেকে নতুন ভোটার আবেদন ফরম ডাউনলোড করা যাবে না। নতুন ভোটার আবেদন ফরম এর উপর একটি করে ইউনিক নম্বর লেখা থাকে বিধায় অনলাইন থেকে ডাউনলোড করলে তা ডুপ্লিকেট হয়ে যায়। ফলে পরবর্তীতে নানা ধরণের বিপদে পড়তে হয়।
তাই অফিস থেকে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে অনলাইন থেকে নতুন ভোটার আবেদন ফরম ডাউনলোড কখনোই করবেন না।
অনলাইনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন
দ্বিতীয়ত, অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যায়। ঘরে বসে নিজেই নিজের নতুন ভোটারের আবেদন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অফিসে জমা দিলে খুব সহজে নতুন ভোটার হওয়া যায়।
অনলাইনে ভোটার নিবন্ধনের আবেদন করলে বার বার অফিসে যাওয়া-আসার সময় ও কষ্ট উভয়ই লাঘব হয়। যেহেতু অনলাইনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করে ভোটার হওয়া সুবিধাজনক সেহেতু নিম্নে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন কিভাবে দাখিল করতে হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো।
নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করার যোগ্যতা
জাতীয় পরিচয় পত্র করার জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই কিছু নিয়ম কানুন মানতে হবে। তা না হলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন আপনাকে নতুন ভোটার হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করবে না। চলুন জেনে নেই কি সেই নিয়ম কানুন-
সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৭ সাল হতে হবে অথবা তার পূর্বে জন্ম হতে হবে।
সঠিক তথ্য দিয়ে সঠিকভাবে ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ পূরণ করতে হবে।
অবশ্যই বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিক হতে হবে।
পূর্বে ভোটার হয়ে থাকলে দ্বিতীয়বার নতৃন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে না।
আবেদনের সাথে জমাকৃত যাবতীয় কাগজপত্র সঠিক হতে হবে। কোন প্রকার ভুয়া কাগজপত্র জমা দেয়া যাবে না।
তথ্য গোপন করে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে না।
উপরোক্ত নিয়ম কানুন মেনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করলে খুব সহজেই নতুন ভোটার হতে পারবেন।
অনলাইনে ভোটারের জন্য আবেদন করার নিময়
অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য আবেদন করতে হলে Bangladesh Nid Application System এ আবেদন করতে হবে। Nid Account System এর ঠিকানা হচ্ছে services.nidw.gov.bd। এই ঠিকানায় আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে ভিজিট করুন তাহলে নিচের ছবির মত একটি ওয়েবসাইট আসবে।
একাউন্ট নিবন্ধনের জন্য আবেদন করুন
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য প্রথম ধাপে আবেদন করুন বাটনে ক্লিক করতে হবে। পেজটি লোড হয়ে নিচের ছবির মত একটি ফরম আসবে।
এই ফরমে প্রথমে আবেদনকারীর নাম ইংরেজিতে লিখতে হবে। তারপর আবেদনকারীর জন্ম তারিখ লিখতে হবে। তারপরের ঘরে ক্যাপচা লিখতে হবে। ক্যাপচাটি যেমন দেখা যাবে হুবহু সেভাবেই লিখতে হবে, ভুল হলে হবে না। তারপর বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে পেজটি লোড হয়ে নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে।
মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন
দ্বিতীয় ধাপে মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে হবে। এই পেজে আবেদনকারীর সঠিক মোবাইল নম্বর লিখতে হবে এবং বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে মোবাইলে ৬ সংখ্যার একটি যাচাইকরণ কোড আসবে।
মোবাইলে প্রাপ্ত ৬ সখ্যার যাচইকরণ কোটটি লিখে বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে পেজটি লোড হয়ে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড সেট করার অপশনে নিয়ে যাবে। যেমনটি নিচের ছবিতে দেখতে পারছেন।
ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড সেট
এখনে আপনার পছন্দমত একটি ইউজারনেম দিতে হবে। যদি না দিতে চান ক্ষতি নেই তবে দেয়া ভালো। তারপরের ঘরে একটি পাসওয়ার্ড লিখতে হবে এবং তারপরে ঘরে পুনরায় একই পাসওয়ার্ড লিখতে হবে। পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে পরবর্তীতে একাউন্টে লগইন করতে হলে এই পাসওয়ার্ডটি প্রয়োজন হবে।
তারপর বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই একাউন্ট তৈরী হয়ে যাবে এবং নিচের ছবির মত প্রোফাইল দেখা যাবে।
বিস্তারিত তথ্য দিয়ে প্রোফাইল আপডেট করুন
নতুন ভোটার আবেদন করার জন্য এখান থেকে প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করলে ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য এবং ঠিকানা এই তিন প্রকার তথ্য আপডেট করার জন্য বলা হবে। ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য ও ঠিকানা আপডেট করার জন্য এডিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ব্যক্তিগত তথ্য আপডেট
এডিট বাটনে ক্লিক করলে অনেক বড় একটি ফরম ওপেন হবে। প্রথমে ব্যক্তিগত সকল তথ্য দিয়ে ফরমটি পূরণ করতে হবে (ছবিতে যেমনটি দেখা যাচ্ছে)। অনুরুপভাবে আপনাকেও এই ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর ইংরেজি নাম, জন্ম তারিখ ও জাতীয়তা সিলেক্ট করাই থাকবে। শুধু বাংলা নাম, লিঙ্গ, র'ক্তের গ্রুপ, জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্মস্থান সিলেক্ট করবেন।
পিতা-মাতার ও বড় ভাই/বোনের তথ্য আপডেট
একই ফরমের নিচের দিকে পিতা, মাতা ও বড় ভাই/বোনের তথ্য সিলেক্ট করতে হবে। পিতা যদি মৃত হন তাহলে মৃত টিক চিহ্ন দিতে হবে এবং মৃত্যুর সাল লিখে দিতে হবে। তারপর পিতার নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে লিখতে হবে। পিতার এনআইডি নম্বর বা ভোটার নম্বর একটি লিখলেই হয়।
অনুরুপভাবে মাতার তথ্যাদির ক্ষেত্রেও মৃত হলে মৃত টিক চিহ্ন দেবেন এবং মৃত্যুুর সাল লিখে দেবেন অথবা মৃত না হলে টিক চিহ্ন দেয়া লাগবে না। তারপর মাতার বাংলা নাম, ইংরেজি নাম এবং এনআইডি নম্বর অথবা ভোটার নম্বর যে কোন একটি লিখে দেবেন।
বড় ভাই/বোনের তথ্যের স্থানে আবেদনকারীর বড় ভাই অথবা বোনের নাম ও এনআইডি নম্বর লিখে দেবেন। যদি আবেদনকারীর বড় ভাই/বোন না থাকে তাহলে লেখার দরকার নেই।
স্বামী/স্ত্রীর তথ্য আপডেট
ব্যক্তিগত তথ্যাদি ফরমের আরো একটু নিচের দিকে আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রীর তথ্য দিতে হবে। আবেদনকারী যদি বিবাহিত হন তাহলে বৈবাহিক অবস্থা বিবাহিত সিলেক্ট করতে হবে এবং স্বামী/স্ত্রীর নাম, এনআইডি নম্বর লিখতে হবে।
আবেদনকারীর যদি একাধিক স্বামী/স্ত্রী থাকে তাহলে পর্যায়ক্রমে সকলের নাম ও এনআইডি নম্বর উল্লেখ করতে হবে। যদি আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রী মৃত হয় তাহলে মৃত্যুর সাল উল্লেখ করতে হবে।
ব্যক্তিগত তথ্যাদি পূরণ করা হয়ে গেলে অন্যান্য তথ্য পূরণ করতে হবে।
অন্যান্য তথ্য আপেডট
অন্যান্য তথ্যের মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অসমর্থতা, সনাক্তকরণ চিহ্ন, টিন নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ধর্ম, টেলিফোন নম্বর ও মোবাইল নম্বর উল্লেখ করতে হয়।
আবেদনকারী তার তথ্য অনুযায়ী ফরমটি পূরণ করবেন। তবে যদি কোন অসমর্থতা আবেদনকারীর না থাকে, তাহলে এই ফিল্ড পূরণ করা যাবে না। ভুল করেও যদি কোন অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে যায় তাহলে পরবর্তীতে ভোগান্তির শেষ থাকবে না।
অন্যান্য তথ্য পূরণ করা হয়ে গেলে ঠিকানা পূরণ করতে হবে।
ঠিকানা'র তথ্য আপডেট
প্রথমে অবস্থানরত দেশের নাম সিলেক্ট করতে হবে। তারপর বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করে দিতে হবে। আবেদনকারীর বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যদি আলাদা আলাদা হয় সেক্ষেত্রে আলাদাভাবে সিলেক্ট করতে হবে।
তারপর ভোটার এরিয়া সিলেক্ট করতে হবে। ভোটার এরিয়া হচ্ছে যে এলাকা/গ্রাম/মহল্লার ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে ইচ্ছুক সেই এলাকার নাম সিলেক্ট করতে হবে। ভুল হলে ভুল তালিকায় নাম চলে যাবে।
ঠিকানার ফিল্ড পূরণ করা হয়ে গেলে উপরে ডান পাশে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপডেট
পরবর্তী বাটনে ক্লিক করার পর কাগজপত্র আপলোড করার অপশন আসবে (যেমনটি উপরের ছবিতে দেখছেন)। কিন্ত এখানে কাগজপত্র আপলোড করার প্রয়োজন নেই বলা হয়েছে। তার মানে এই নয় যে, নতুন ভোটার নিবন্ধন করতে কাগজপত্র লাগবে না।
নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করতে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে। তবে আবেদন অফিসে জমা দেয়ার সময়। এখান থেকে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
নতুন ভোটারের জন্য আবেদন সাবমিট
নিশ্চিত করুন অপশনে আসার পর সাবমিট করতে হবে। সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে পেজটি লোড হয়ে প্রোফাইল অপশনে নিয়ে যাবে এবং ডাউনলোড বাটন দেখা যাবে। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলে ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ ডাউনলোড হবে। ফরমটি প্রিন্ট করে নিতে হবে। ফরম প্রিন্ট করার পর কিছু জরুরী কাজ আছে যা অবশ্যই করতে হবে।
আবেদনকারীর স্বাক্ষর, শনাক্তকারী ও যাচাইকারীর তথ্য আপডেট
কোন প্রকার ভোগান্তি ছাড়া নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই ফরমের অপর পাতায় আবেদনকারীর স্বাক্ষর/টিপসহি দিতে হবে। ৩৪ ও ৩৫ নং ক্রমিকে চেনা জানা বা প্রতিবেশি একজন ভোটারের Nid Number ও তার স্বাক্ষর নিতে হবে। এ বিষয়টি অবশ্যই বাধ্যতামূলক।
ফরমের ৪০, ৪১ ও ৪২ নং ক্রমিকে এলাকার জনপ্রতিনিধী যেমন, চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র অথবা ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলর/মহিলা মেম্বর ইত্যাদি এদের যেকোন একজন এর নাম, এনআইডি নম্বর এবং স্বাক্ষর নিতে হবে এবং অব্যশ্যই স্বাক্ষরের নিচে তাদের সীল ব্যবহার করতে হবে। এই বিষয়টিও বাধ্যতামূলক।
অনলাইনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করার কাজ এখানেই শেষ। চলুন দেখে আসি আবেদনের সাথে কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে
অনেকেরই প্রশ্ন যে, নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে? একজন ব্যক্তির নতুন ভোটার হতে হলে বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরমে ভোটারের যে সকল তথ্য লেখা হয় সেই সকল তথ্যের স্বপক্ষে কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে সে বিষয়ে নিম্নে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হলো।
❖ জন্ম নিবন্ধন সনদ: আবেদনকারীর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ নতুন ভোটারের আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এই ডকুমেন্টটি বাধ্যতামূলক।
❖ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: আবেদনকারীর এসএসসি/সমমান সনদ জমা দিতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা বেশি থাকলে এসএসসি সনদের সাথে সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদটি জমা দিতে পারেন। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই তাদের ক্ষেত্রে জমা দেয়ার প্রয়োজন নেই।
❖ পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি: আবেদনকারীর পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। পিতা-মাতা যদি বেচে না থাকে তাহলে তাদের মৃ'ত্যু সনদ জমা দিতে হবে।
❖ বৈবাহিক সনদ ও NID কার্ডের কপি: আবেদনকারী বিবাহিত হলে আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি এবং কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
❖ র'ক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট: আবেদনকারীর র'ক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট আবেদনের সাথে জমা দিতে হয়।। এটি বাধ্যতামূলক না তবে জমা দিতে পারলে ভালো হয়।
❖ প্রতয়নপত্র: নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে আবেদনের সাথে চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে।
❖ নাগারিক সনদ: আবেদনকারীর নাগরিকত্বের সনদ জমা দিতে হবে। ডকুমেন্টটি সকলের জন্য বাধ্যতামূলক।
❖ ইউটিলিটি বিলের কপি: বিদ্যুৎ বিল/পানি বিল/গ্যাস বিলের কপি যে কোন একটি বাধ্যতামূলক জমা দিতে হবে। বাড়ীর যেকোন একজন সদস্যের নামে হলেই হবে।
❖ ট্যাক্স/পৌর করের রশিদ : চৌকিদারী ট্যাক্স রশিদ/পৌর করের রশিদ/বাড়ী ভাড়ার রশিদ যে কোন একটি বাধ্যতামূলক জমা দিতে হবে। বাড়ীর যেকোন একজন সদস্যের নামে হলেই হবে।
❖ অঙ্গীকারনামা: নতুন ভোটার হওয়ার জন্য পূর্বে ভোটার হইনি মর্মে অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হবে। যাদের বয়স অনেক বেশি তাদের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক।
❖ পাসপোর্ট: আবেদনকারী যদি পাসপোর্টধারী বা প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে পাসপোর্টের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। (যদি থাকে)।
❖ ড্রাইভিং লাইসেন্স: আবেদনকারীর যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে তাহলে তার একটি কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। (যদি থাকে)।
নতুন ভোটার হতে যা যা লাগবে সেগুলো উল্লেখ করা হলো। উল্লেখিত কাগজপত্রের মধ্যে যে কাগজগুলো আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য সেগুলো নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ এর সাথে পিন-আপ করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রেশন অফিসারের পরামর্শ অনুযায়ী কাগজপত্র দাখিল করা যেতে পারে। আশা করি নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে এ বিষয়ে সম্পূর্ণ বোঝাতে পেরেছি।
নতুন ভোটারের আবেদন করার পর বায়োমেট্রিক তথ্য আপডেট
নতুন ভোটারের আবেদন অফিসে জমা দেয়ার পর অফিস থেকে ছবি, স্বাক্ষর, হাতের ছাপ ও চোখের আইরিশ স্ক্যান করে নেবে। তারপর নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ এর নিচের অংশ কেটে দেবে।
আপনি নতুন ভোটার নিবন্ধন স্লিপটি নিয়ে বাড়িতে চলে আসবেন এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনার মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে ১০ সংখ্যার স্মার্ট এনআইডি নম্বর পাঠানো হবে।
এনআইডি নম্বর হাতে পাওয়ার পর অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যাবে। ভোটার আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করার পর প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে যাবতীয় কাজ করতে পারবেন।
পরিশেষে
পরিশেষে বলা যায় অফিসে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করার চেয়ে অনলাইনে আবেদন করার সুবিধাজনক। যারা নতুন ভোটার হবেন তারা অবশ্যই অফিসে আবেদন না করে অনলাইনে আবেদন করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনাদের সময় কম লাগবে ও কষ্ট কম হবে।
এই ছিলো অনলাইনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করার বিষয়ে বিস্তারিত এবং সঠিক তথ্য। আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন। এর পরও যদি নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার আবেদনের বিষয়ে কারো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করে জানাবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবো। লেখাটি যদি ভালো লাগলে তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ....।
পিতা মৃত হলে এবং পিতার কোনো ডকুমেন্ট না থাকলে কি আবেদন করা যাবে।
উত্তরমুছুনহা যাবে, তবে আবেদনের সাথে পিতার মৃত্যু সনদ জমা দিতে হবে।
মুছুনআমার ওয়াইফের মা মারা গেছে কিন্তু তার মৃত সার্টিফিকেট নাই সে ক্ষেত্রে কি করা যায়।অথবা মৃত্যু সনদ কোথায় থেকে সংগ্রহ করবো।
মুছুনসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভায় গেলে মৃত্যু সনদ সংগ্রহ করা যাবে।
মুছুনপিতা মাতার নাম তাদের এনআইডির সাথে আমার সার্টিফিকেটের মিল নাই। এখন তাদের এনআইডির ফটোকপি না দিয়ে ওয়ারিশন সার্টিফিকেট দিলে হবে না?
উত্তরমুছুননতুন ভোটার হতে গেলে পিতা মাতার এনআইডি কার্ডের কপি অবশ্যই জমা দিতে হবে। উচিত কাজ হবে পিতা মাতার এনআইডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী সার্টিফিকেট সংশোধন করে তারপর ভোটার হওয়া।
মুছুনআমার ২১ বছর ভোটার হয়নি। ভোটার আইডি কি এখন করতে পারবো
উত্তরমুছুনহ্যা পারবেন।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান, ১.আমার স্ত্রীর ভোটার আইডি কার্ড করাতে চাই। তার জন্ম নিবন্ধন অন্য এলাকার। এখন আমার এলাকায় তাকে ভোটার করতে চাইলে কী করতে হবে?
উত্তরমুছুন২. পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের পরিবর্তে স্বামীর এনআইডি কার্ড হলে চলবে? নাকি পিতা-মাতারটাও লাগবে? তখনতো ঠিকানার ক্ষেত্রে কেমন যেন ঝামেলা হয়ে যাবে!
৩. চেয়ারম্যানের যে প্রত্যয়ন চাওয়া হয়েছে সেটা যেই এলাকায় ভোটার হতে চাচ্ছে সেই এলাকার চেয়ারম্যান? নাকি নিজ জন্মস্থানের?
আপনার স্ত্রীর যে জন্ম সনদটি আছে সেটি দিয়েই কাজ হবে। পিতা-মাতার এনআইডি কপিসহ স্বামীর এনআইডি কার্ডের কপিও লাগবে। ভোটার নিবন্ধন ফরমে যে ঠিকানা উল্লেখ করবেন এনআইডি কার্ডেও সেই ঠিকানা লেখা থাকবে। আপনার স্ত্রী যে এলাকার ভোটার হবে সেই এলাকার চেয়ারম্যানের প্রত্যনয়পত্র জমা দিতে হবে।
মুছুননতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গিকারনামা কার বরাবর লিখতে হবে?
উত্তরমুছুনউপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকারনামা লিখতে হয়। লিংকে ক্লিক করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
মুছুনস্ত্রীর নতুন ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী নাম রাখতে চাইলে কী করতে হবে?
উত্তরমুছুনস্ত্রীর ভোটার তথ্যে স্বামীর নাম অবশ্যই রাখতে পারবেন তবে তা কার্ডের উপর লেখা থাকবে না। এনআইডি কার্ডের উপর পিতা মাতার নামই থাকবে এবং অন্যান্য তথ্যের মধ্যে স্বামীর নাম উল্লেখ থাকবে যা সার্ভার থেকে চেক করে পাওয়া যায়। নতুন ভোটার হওয়ার সময় ভোটার নিবন্ধন ফরমে- ২ এ স্বামীর নাম উল্লেখ করে দিলেই হবে। আর যদি স্ত্রী পূর্বে ভোটার হয়ে থাকে তাহলে সংশোধনের মাধ্যমে তার ভোটার তথ্যের স্বামীর নাম সংযোজন করতে হবে।
মুছুনযাজাকাল্লাহ ভাইজান, আরেকটা বিষয় জানার ছিল, তা হচ্ছে, অনেক মহিলাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে আমরা উনাদের পিতার নামের জায়গাতে তো স্বামীর নাম দেখতে পাই, তো সেগুলোতে কার্ডে কিভাবে আসে? আর উপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর অঙ্গিকার লিখে সেটাকে কি আবার অফিসার থেকে সিগন্যাচার করাতে হবে?
উত্তরমুছুনপূর্বের এনআইডি কার্ডের উপর মহিলাদের স্বামীর নাম লেখা থাকতো কিন্ত বর্তমানে নিয়মটা পরিবর্তন করা হয়েছে। সকল মহিলাদের এনআইডি কার্ডের উপর তার পিতা-মাতার নাম লেখা থাকবে।
মুছুনঅঙ্গীকারনামা লিখে অন্যান্য কাগজপত্রের মত নতুন ভোটারের আবেদন ফরমের সাথে পিন করে রাখতে হবে।
মুছুনযেই প্রত্যয়নপত্রগুলো বা নাগরিকত্বের সনদ লিখা হবে সেখানেও কি তাহলে পিতা-মাতার নামই লিখতে হবে? নাকি পিতার স্থানে স্বামীর নাম দিলে হবে?
উত্তরমুছুনপ্রত্যয়নপত্র ও নাগরিক সনদে পিতার নামের স্থানে স্বামীর নাম ব্যবহার করতে পারবেন তাতে কোন সমস্যা হবে না।
মুছুনদেশের বাহিরে কোথাও যেতে হলে তখন কাবিননামার প্রয়োজন পড়ে, তো বিবাহের কাবিননামার কাগজ কেমন হতে হবে বা কোন ধরনের হবে, অতিরিক্ত কোন কিছু সেখানে করতে হয় কিনা জানিয়ে বাধিত করবেন?
উত্তরমুছুনকাজী আফসি থেকে যে কাবিননামা দেয়া হয় সেটিই মূল কাবিননামা। তাছাড়া বিদেশে যেতে হলে কি ধরণের কাবিননামা প্রয়োজন হয় সে বিষয়ে আমার কোন ধারণা নেই।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন! যদি আপনার জানা থাকে তাহলে একটা বিষয় জানতে চাইবো। আমার অনলাইন জন্ম নিবন্ধনে জন্মস্থানের জায়গাতে শুধু আমার জেলার নাম দেওয়া আছে। গ্রাম/ পোষ্ট ইত্যাদী কোন কিছু দেওয়া নেই। আবার অনেকের পুরো ঠিকানাই দেওয়া আছে। তো আমারটাতে পুরো ঠিকানা না থাকাতে কোন অসুবিধা হবে কিনা কাজ করতে গিয়ে জানালে উপকৃত হবো।
উত্তরমুছুননা কোন সমস্যা হবে না, আপনি আপনার জন্ম সনদ ব্যবহার করতে পারবেন।
মুছুনযাজাকাল্লাহ, আহসানালা যাজা। একটা কথা কি ভাইজান, এই তথ্যটি কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করেছি। কিন্তু কেন জানি আপনার উত্তরটা পাওয়া পর্যন্ত মনে স্বস্তি কাজ করছিলনা। এখন আলহামদুলিল্লাহ , মনটা পেরেশানী মুক্ত হয়েছে।
উত্তরমুছুনআসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান, ৩৪ নং ও ৪০ নং ক্রমিকে অর্থাৎ সনাক্তকারী আর যাচাইকারী কি একই ব্যক্তি থেকে যেমন কোন চেয়ারম্যান বা মেম্বার থেকে করানো যাবে? জানার উদ্দেশ্য উভয় জায়গাতে একই ব্যক্তির নাম ও স্বাক্ষর নেওয়া যাবে কিনা?
উত্তরমুছুনসনাক্তকারী ও যাচাইকারী দুইজন আলাদা ব্যক্তি হবে। সনাক্তাকারী যে কোন সাধারণ ব্যক্তি হলেই হবে। কিন্ত যাচাইকারীর এনআইডি নম্বর ও স্বাক্ষর চেয়ারম্যান বা মেম্বরের হতে হবে।
মুছুনআর এন আইডিতে থাকা মোঃ হামিদ মিয়া আর আব্দুল হামিদ কি সম্পূর্ণ ভিন্ন নাম ধরতে হবে নাকি সাধারণ ভুল হিসেবেই আবেদন করা যাবে?
উত্তরমুছুনভাই এই দুইটা আলাদা নামই ধরা চলে। এ ধরণের নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমান কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করতে হবে। বিশেষ করে স্ত্রীর এনআইডি কাডের কপি, জন্ম সনদ, কামিননামা,সন্তানদের এনআইডি কপিসহ জুডিশিয়াল ম্যাজেস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত হলফনামা জমা দেয়া যেতে পারে।
মুছুনআমি নতুন ভোটার হব কিন্তু আমার বাবার আইডি কার্ডের তার নাম আছে মনির আহমদ,কিন্তু আমার জন্ম সনদ এবং স্কুল সার্টিফিকেট অনুযায়ী আছে আহমদ, এখন আমি ভোটার হতে হলে কি কোন সমস্যা হবে পিতার নাম নিয়ে
উত্তরমুছুনপিতার এনআইডি কার্ডের নাম অনুযায়ী জন্ম সনদ সংশোধন করে নিন। স্কুল সার্টিফিকেট যদি বোর্ডের সার্টিফিকেট হয়ে সেক্ষেত্রে সেগুলোও সংশোধন করে নিয়ে তারপর ভোটার হওয়া ভালো। কারন মনির আহমদ আর শুধু আহমদ নামের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। ভবিষ্যতে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। এখন সার্টিফিকেট সংশোধনের ঝামেলা মেনে নিলে ভবিষ্যতে আর কোন কোন ঝামেলা হবে না। কিন্ত পিতার নাম শুধু আহমদ ব্যবহার করে ভোটার হলে পরবর্তীতে যদি ঝামেলা হয় তখন সার্টিফিকেট, এনআইডি সবই সংশোধন করাতে হবে এবং সার্টিফিকেটের পরিমানও তখন বেশি হবে।
মুছুনআমার জন্ম তারিখ ০২-০৩-২০০৪ আমি কি ভোটার কার্ড বানাতে পারবো
উত্তরমুছুননা পারবেন না, এখন পর্যন্ত যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৪ সাল বা তার পূর্বে তারা নতুন ভোটার হতে পারবে।
মুছুনআমার জন্ম তারিখ ১২/০৯/২০০১ইং আমি কী কার্ড বানাতে পারবো
উত্তরমুছুনহ্যা পারবেন। অনলাইনে আবেদন করুন তারপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অফিসে জমা দিন।
মুছুনঅনেকে এমন আছেন যার বাবা এমন সময় মারা গেছে যখন ভোটার আইডি কার্ড করার ব্যপারে কোন নির্দেশনাই আসেনি সেক্ষেত্রে তার বাবার আইডি কার্ডও নেই তাহলে সে কি করবে?
উত্তরমুছুনপিতা মৃত হলে তার এনআইডি কার্ডের কপি জমা দেয়া লাগবে না। তবে আবেদন ফরম পূরণের সময় পিতার মৃত্যু সাল উল্লেখ করতে হবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের থেকে পিতার মৃত্যু সনদ সংগ্রহ করে আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
মুছুনআমি একটি ফরম পুরন করতে গিয়ে অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে গেছে এখন এটা সংশোধন করবো কি ভাবে
উত্তরমুছুনআবেদন সাবমিট করা হয়ে গেলে তা এডিট করার কোন সুযোগ নেই। প্রয়োজনে নতুন করে আবেদন করুন অথবা ওই আবেদনটি ব্যবহার করুন। অফিস থেকে যখন ছবি তুলবে তখন তাদেরকে বলে দেবেন ভুলবসত অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে গেছে এবং সেটি সংশোধন করে দিতে। শুধুমাত্র ছবি তোলার সময় অফিস থেকে এই ভুল সংশোধন করা যাবে।
মুছুনআমি আমার স্ত্রী নতুন এন আই ডি করার জন্য অনলাইনে ফরম পুরন করতে গিয়ে অসমর্থতা উল্লেখ করা হয়েছে এখন এটা সংশোধন করা যাবে কি ভাবে
উত্তরমুছুনআবেদন সাবমিট করা হয়ে গেলে তা এডিট করার কোন সুযোগ নেই। প্রয়োজনে নতুন করে আবেদন করুন অথবা ওই আবেদনটি ব্যবহার করুন। অফিস থেকে যখন ছবি তুলবে তখন তাদেরকে বলে দেবেন ভুলবসত অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে গেছে এবং সেটি সংশোধন করে দিতে। শুধুমাত্র ছবি তোলার সময় অফিস থেকে এই ভুল সংশোধন করা যাবে।
মুছুনঅনলাইনে আবেদন করে আবেদন ফরম ডাউনলোড করে ওই কপি কি করবো? কোথাও কি ওই আবেদন ফরম কি জমা দিতে হবে?
উত্তরমুছুনহা জমা দিতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে জমা দেবেন।
মুছুনamr nid songsodon korsi qnk din hoye gese ami proman hisabe amr hsc certificate birthcertificate upload korsi kintu kono soloution paitasi na
উত্তরমুছুনসংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আপনার আবেদনের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে খোজ নিন।
মুছুনআমি আবেদন করেছি কোন কিছু জমা দেই নি তাছাড়া আমার জন্ম নিবন্ধন এর নাম্বার ভুল। তাছাড়া এখন আমি ভোটার হব না এখন আমার করনীয় কী কোন সমস্যা হবে কি
উত্তরমুছুনযদি এখন ভোটার না হতে চান তাহলে আবেদন যেভাবে পড়ে আছে সেভাবেই রেখে দিতে পারেন। অথবা আবেদন বাতিল করার জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর হাতে লিখে একটি আবেদন করলে আপনার নতুন ভোটারের আবেদনটি তারা বাতিল করে দেবে।
মুছুনআমার জন্ম নিবন্ধন এর ১৭ সংখ্যা কোডটি সঠিক ওটা অন্য করো নাম্বার ওই নাম্বার ঠিক করে কি আমি আবার নতুন করে আবেদন করতে পারব
উত্তরমুছুনহ্যা পারবেন।
মুছুনআমার ভোটার আইডি কার্ড হয়েছে,তবে সেটা আগের কার্ড, ঐ কার্ডে বয়স ভুল হয়েছে, এখন আমি এটাকে সংশোধন করে স্মার্ট কার্ড বানাতে চাচ্ছি, সে ক্ষেত্রে আমাকে কি করতে হবে,?
উত্তরমুছুনএনআইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ভুল থাকলে তা সংশোধন করাতে পারবেন। জন্ম তারিখ সংশোধন হওয়ার পর পেপার লেমিনেটেড কার্ড আসবে, স্মার্ট কার্ড আসবে না। যদি আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী না হয়ে থাকে তাহলে, এখন পর্যন্ত ইচ্ছামত স্মার্ট কার্ড তৈরী করে নেয়ার সযোগ নেই। হয়তো ভবিষ্যতে আবেদন করে স্মার্ট কার্ড তুলে নেয়ার সুযোগ দেয়া হবে। আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়েছে কিনা সে বিষয়ে আপনি নিজেই খোজ নিতে পারবেন। স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম খুবই সহজ। আপনি চাইলে মোবাইল দিয়েই নিজের ম্মার্ট কার্ড চেক করে দেখে নিতে পারবেন।
মুছুনআমার এনআইডি দিয়েছিলাম ১ মাস হয়ে যাচ্চে।কিনতু আমি সংশোধন পাচচি না।birth certificate +hsc certificate দিয়েছিলাম সংযুক্তি হিসেবে
উত্তরমুছুনএনআইডি কার্ড সংশোধন হতে কত দিন লাগে তা সঠিক করে কেউ বলতে পারবে না। এটা নির্ভর করে কর্মকর্তাদের কর্মব্যস্ততার উপর। আপনি দ্রুত সংশোধন করাতে চাইলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদনের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে খোজ নিতে পারেন এবং একটু দ্রুত সংশোধন করে দেয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
মুছুনআমার পিতা মাতা অন্য জায়গায়র ভোটার আমি অন্য জায়গায় ভোটার হতে পারছি না উপজেলা অফিস থাকে বলছে আপনার আব্বা আম্মা জেখানের ভটার সেখানে জেতে এখন কী করবো একটু তারাতারি জানাবেন অনুরোধ রইলো
উত্তরমুছুনআপনি যেখানে ভোটার হতে চাচ্ছেন সেখানকার কাগজপত্র জমা দেয়া লাগবে। যেমন- নাগরিক সনদ, চেয়্যারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন, বিদ্যুৎ বিলের কপি, ট্যাক্স রশিদ ইত্যাদি। আপনার পিতা-মাতা যে এলাকার ভোটার উক্ত কাগজপত্রগুলো যদি সেখানকার হয় তাহলে তো আপনার চাহিত এলাকায় আপনাকে ভোটার করবে না।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম, আমি ভোটারের জন্য আবেদন করতে চাচ্ছি। আমার বাবার ভোটার আইডি কার্ডের উনার নাম একরকম আর আমার সার্টিফিকেট এ অন্য রকম। এমনিতে নাম ঠিক আছে কিন্তুু বানান দুইটাতে দুইরকম এখন আমি কোনটা দিবো? একটু জানাবেন
উত্তরমুছুনএকই নামের বানান অনেক সময় একটু আলাদা হতে পারে। যদি মূল নাম সঠিক থাকলে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না এবং সেক্ষেত্রে আপনি আপনার সার্টিফিকেটের নাম অনুযায়ী নতুন ভোটার হতে পারেন। আর যদি বেশি সমস্যা বোধ করেন তাহলে সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিয়ে তারপর নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করতে পারেন।
মুছুনআমার জন্মনিবন্ধনে বাবার নামের আগে মুহাম্মদ দেওয়া আছে বাবার আইডি কার্ডে মুহাম্মদ লেখা নেই
উত্তরমুছুনআমি কি ঔ জন্মনিবন্ধন দিয়ে ভোটার হতে পারবো
সব থেকে ভালো হয় জন্ম নিবন্ধন সনদটি সংশোধন করে নিয়ে তারপর নতুন ভোটার হলে। তাহলে ভবিষ্যতে আর কোন সমস্যা আসবে না।
মুছুনআমি সকল ডকুমেন্ট জমা দিয়েছি কিন্তু আমার কোন ছবি,আঙ্গুলের ছাপ রাখেনি।।।।জমা দিয়েছি প্রায় ১ মাস হয়ে গেছে এখনো কোন এসএমএস আসে নি।।।এখন আমি কি করতে পারি
উত্তরমুছুনঅফিসে গিয়ে যোগাযোগ করেন এবং বলেন একটু দ্রুত আপনার আবেদনের কাজ করে দিতে।
মুছুনভাই আমার স্ত্রীর জন্ম নিবন্ধন খাদিজা আক্তার,, আমি যদি এনআইডি করার জন্য আবেদনে খাদিজা বেগম দি তাহলে সমস্যা হবে?
উত্তরমুছুনহ্যা সমস্যা হতে পারে। জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধন করে নাম খাদিজা বেগম করে নিয়ে তারপর নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করা উচিত।
মুছুনজন্ম নিবন্ধন এ বাবার নামে মৃত আছে। এন আই ডি আবেদনের সময় শুধু নাম দিলে হবে নাকি মৃত দিতে হবে?
উত্তরমুছুনসমস্যা হওয়ার কথা না। তবে নতুন ভোটারের আবেদন ফরমে পিতার মৃত্যু সন উল্লেখ করে দিলেই হবে।
মুছুননতুন আইডি কিভাবে করবো
উত্তরমুছুনউপরে নতুন আইডি কার্ড করার বিষয়েই বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। ভালো করে উপরের লেখাটি পড়ুন তাহলেই বুঝতে পারবেন কিভাবে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে হবে।
মুছুনবিবাহিত হলে কোন ঠিকানা ব্যাবহার করবে....???
উত্তরমুছুনস্বামীর না কি তার নিজ জম্নস্থান.... প্লিজ বলবেন।
আপনি যদি স্বামীর বাড়িতে থাকেন এবং স্বামীর ঠিকানায় ভোটার হতে চান তাহলে ফরমে স্বামীর ঠিকানা উল্লেখ করবেন।
মুছুনজন্মনিবন্ধন সনদে মামা বাড়ি স্থায়ি ঠিকানা দেয়া আছে তা চেন্জ করবো কিভাবে?
উত্তরমুছুনসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভার কার্যালয়ে যোগাযোগ করুন।
মুছুনআমি দেশের বাহিরে অবস্থান করছি বিগত এক দশেকের ও বেশি. এখানে চাকরি করার কারণে দেশে এসে NID কার্ড করা আমার পক্ষে সম্ভব নয় . এক্ষেত্রে আমি কিভাবে NID কার্ড করতে পারি? অনুগ্রহপূর্বক জানাবেন. আপনাকে অগ্রিম ধন্যবাদ.
উত্তরমুছুনবিদেশে গিয়ে প্রবাসীদের নতুন ভোটার করার বিষয়ে এখনো তেমন কোন নিয়ম চালু হয়নি। ভবিষ্যতে হয়তো এমন সুযোগ চালু হবে। বিদেশে গিয়ে প্রবাসীদের নতুন ভোটার করার বিষয়ে যদি কোন নিয়ম চালু হয় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করবো। কিন্ত বর্তমানে প্রবাসীদের দেশে না ফিরে আসা পর্যন্ত নতুন ভোটার হওয়া সুযোগ নেই।
মুছুনস্বাক্ষর দিলে হবে??
উত্তরমুছুননাকি টিপসইও দেওয়া লাগবে???
যেকোন একটি দিতে হবে। নাম লিখতে পারলে স্বাক্ষর করবেন আর নাম না লিখতে পারলে টিপসই দেবেন।
মুছুনভাই একটা বিষয় একটু জানাবেন, আমার স্ত্রির বয়স ৩/৪/২০০৪
উত্তরমুছুনএনআইডি আবেদন ফরম পুরণ করলাম। এই জন্ম তারিখ অনুযায়ি ভোটার হতে পারবে?
এই মুহুর্তে সে ভোটার হতে পারবে না। তবে আগামী মে ২০২২ তারিখ থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু হবে। হালনাগাদে সে ভোটার হতে পারবে অথবা হালনাগাদ পরবর্তী সময়ে ভোটার হতে পারবে। এখন পর্যন্ত যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৪ ইং তারিখ বা তার পূর্বে তাদেরকে ভোটার করা হচ্ছে। সুতরাং আগামী হালনাগাদ না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
মুছুনজন্ম নিবন্ধন এর সাথে তথ্য পুরোপুরি মিল না থাকলে আবেদন কি বাতিল বলে গন্য করা হবে,,?
উত্তরমুছুনজন্ম নিবন্ধনের তথ্যের সাথে ভোটার নিবন্ধন ফরমে উল্লেখিত তথ্য গড়মিল থাকলে আবেদন বাতিল করে দিতেই পারে।
মুছুনআমি এই নিয়মে একটা আবেদন ফরম পূরণ করেছি, স্থায়ী ঠিকানা গ্রামের বাড়ি দিলেও ভোটার হতে চেয়েছিলাম বর্তমান ঠিকানায়। ডাউনলোড ও করেছি কিন্তু প্রিন্ট করে জমা দেই নি অফিসে। এখন আমি চাচ্ছি আমার গ্রামের বাড়ি থেকে গ্রামের বাড়ির ঠিকানাতেই ভোটার হতে যখন তথ্য নিবে তখন অফলাইনেই আবেদন করতে। তাইলে আমি যে অনলাইনে আবেদন ফ্রম পূরণ করেছি। এতে কি সমস্যা হবে? কারণ অইখানে অঞ্জিকারনামা ছিল যে এটা ছাড়া অন্য কোন জায়গায় কোন ফরম পূরন করি নি। প্লিজ প্লিজ আমাকে উত্তরটা দিবেন।
উত্তরমুছুননতুন ভোটার হওয়ার জন্য একাধিকবার ফরম পূরণ করা উচিত না। আপনি যেহেতু একটি ফরম পুরণ করেছেন সেহেতু পুনরায় আরো একটি ফরম পূরণ করার আগে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে পূরণকৃত ফরমটি বাতিল করে দেয়ার জন্য বলেন। তারা আপনার প্রথম আবেদনটি বাতিল করে দিলে তখন পুনরায় ফরম পূরণ করে নিতে পারবেন।
মুছুনআমি নতুন ভোটার হতে চাই। আমার বাবার নামের সাথে আমার জন্ম নিবন্ধিন, সার্টিফিকেটের মিল নেই। আবার বাবা-ই ভুলবশত তার NID করার সময় ভুল তথ্য দিয়েছে আমি সার্টিফিকেটের সাথে মিল না রেখে। এখন আমারটা চেঞ্জ করতে গেলে অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হবে কারণ ৩ টা সার্টিফিকেট+জন্ম নিবন্ধন চেঞ্জ করা অনেক ঝামেলা। এখন যদি শুধু আমার বাবার NID এর নাম চেঞ্জ করি তাহলে আমি আবেদন করতে পারবো??
উত্তরমুছুনহ্যা অবশ্যই আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনার পিতার এনআইডি কার্ড থেকে তার নাম সংশোধন করতে চাইলে চাহিত নামের স্বপক্ষে পর্যাপ্ত পরিমান কাগজপত্র দিয়ে প্রমাণ করাতে হবে তাহলেই নাম সংশোধন হবে। মনে রাখবেন আবেদন করলেই কিন্ত সংশোধন হয়ে যায় না। তাই সে সকল কাগজপত্রে তার নাম সঠিক করে লেখা আছে সেগুলো আবেদনের সাথে জমা দেবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে এনআইডি কার্ডের নাম সংশোধন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।
মুছুন৬ মাস পূর্বে আমার স্ত্রীর জন্য অনলাইনে নতুন NID এর আবেদন করেছিলাম। কিন্তু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়া হয়নি। মে মাসে তালিকা হালনাগাদের জন্য অপেক্ষা না এখন কি সেসব জমা দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে পারি? কাগজপত্র কি সত্যায়িত করা আবশ্যক?
উত্তরমুছুনভোটার নিবন্ধন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পিন করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিন। হালনাগাদের পূর্ব মূহুর্তে অফিস থেকে নতুন ভোটার করবে কি না সঠিক বলতে পারবো না। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সত্যায়িত করলে ভালো না করলেও সমস্যা হবে না।
মুছুনঅামার বাবা নিখোঁজ।এবং অামার কোন জমি জায়গানাই শুধুমাত্র মায়ের ভোটার অাইডি কার্ড অাছে অামি কীভাবে এনঅাইডি কার্ড করব কারণ অামার বাবাতো মৃত নয় এবং তার কোন জন্মসনদ বা এনঅাইডির কাগজ অামার কাছে নেই
উত্তরমুছুনসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলের নিকট থেকে প্রত্যয়নপত্র নিন যে, আপনার পিতা নিখোজ রেয়েছেন। আপনার জন্ম সনদ, মায়ের এনআইডি কপি, বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি, বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কপি, নাগরিক সনদ, নতুন ভোটার হওয়ার প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি দিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন।
মুছুনআপনারে উল্লেখিত নিয়মে আবেদন করতে এক অংশে সাহায্যের প্রয়োজন। ডাকঘর মেনুতে আমার এালাকার ডাকঘর নাই। এখন ও সাবমিট করিনি। কি করব জানালে উপকৃত হব।
উত্তরমুছুননিজের এলাকার ডাকঘরের নাম ওখানে না থাকলে অন্যান্য সিলেক্ট করে ডাকঘর লিখে দিতে পারেন। যদি সেটাও সম্ভব না হয় তাহলে যে কোন একটি ডাকঘর সিলেক্ট করে দিন। যখন অফিসে ছবি তুলতে যাবেন তখন অপারেটরকে বলে দেবেন ডাকঘরটি পরিবর্তন করে যেন আপনার এলাকার ডাকঘরের নাম লিখে দেয় তাহলেই হবে।
মুছুনআমার ভাগ্নে প্রবাসী সে ২মাসের ছুটিতে বর্তমানে বাড়িতে তার জন্য প্রত্যযন পত্র টা কি বকম করতে হবে এবং পেশা কি দিতে হরব জানালে উপকৃত হব।ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুনইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নিকট থেকে প্রত্যয়ন নিলে ভালো হবে। প্রত্যয়নপত্রে উল্লেখ থাকবে তিনি দীর্ঘ দিন প্রবাসে থাকার কারণে সময়মত ভোটার হতে পারেনি। তাকে নতুন ভোটার করে নেয়ার জন্য প্রত্যয়ন করা হলো। পেশা প্রবাসী দেয়া যেতে পারে। অথবা বাড়িতে ফিরে তিনি বর্তমানে যে কাজে সম্পৃক্ত আছেন সেই সম্পর্কিত পেশা উল্লেখ করতে পারেন।
মুছুনভাই,আমার বয়স ১৭ বছর ৯ মাস। আমি অনলাইন NID আবেদন করি প্রায় ১ সপ্তাহ আগে। এখন আপনার আরেকটি পোস্ট এ দেখি মে মাসের ২০ তারিখ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ শুরু হবে।
উত্তরমুছুন* এখন আমার করণিয় কি?
* এখন কোন সমস্যা হবে কিনা?
আপনি আবেদন ফরম ও যাবতীয় কাগজপত্র নিয়ে অফিসে গিয়ে বলেন নতুন ভোটার করে নিতে। যদি তারা ভোটার করে নেয় তাহলে ভালো, আর যদি বলে হালনাগাদের আগে অফিসিয়ালী নতুন ভোটার করা হবে না তাহলে তাহলে চলে আসবেন এবং তথ্যসংগ্রহকারী বাড়ি বাড়ি তথ্য সংগ্রহ করতে আসলে তখন পুনরায় ফরম ফিল আপ করে দেবেন। পরবর্তীতে যখন আপনার এলাকায় ছবি তোলার জন্য আসে তখন ছবি তুলে ফেলবেন।
মুছুনএন আইডি তে নিজের নাম কি জন্ম নিবন্দন অনুশারে হবে।আসেলে আমার জন্ম নিবন্দন একটা ওখ্ র ভুল আচে।।।(দাস হত দাশ হএ গেচে) আমি যদি ফর্ম টিক নাম লিখে কোন নাম আশবে।দাস না দাশ।plz help
উত্তরমুছুনআপনি ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণের সময় যেটা আপনার নামের সঠিক বানান সেটা দিয়েই ফরম পূরণ করবেন। আর ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভায় গিয়ে জন্ম সনদটা সংশোধন করে নেবেন।
মুছুনআমার বোনের স্বামীর এন আই ডি কার্ড নাই,তবে জন্ম নিবন্ধন আছে, এখন কি আমার বোন ভোটার হতে পারবে কওনা
উত্তরমুছুনহ্যা পারবে। নতুন ভোটার হওয়ার আবেদনে অন্যান্য কাগজপত্রের সাথে বিবাহের কাবিননামা সংযুক্ত করে দেবেন।
মুছুনঅন লাইন আবেদন করতে গিয়ে তো আটকে গেলাম,,,,কারণ সে তো বিবাহিত,আর আবেদন ফরমে তো স্বামীর এন আই ডি চাচ্ছে,
উত্তরমুছুনতাহলে অবিবাহিত উল্লেখ করে ভোটার করুন। পরবর্তীতে স্বামী ভোটার হওয়ার পর সংশোধনের আবেদন করে স্বামীর নাম যোগ করে দিতে পারবেন।
মুছুনআমি নিবন্ধন করেছি।তবে মাতার নাম ইংরেজিতে বানানে ভুল হয়েছে।আর রক্তের গ্রুপও ভুল দাগিয়েছি।এখন আমি কি করে ফর্মটা ডাউনলোড করবো এবং তথ্যগুলো ঠিক করবো?
উত্তরমুছুননতুন ভোটার হওয়ার আবেদন ফরমে মাতার নাম বাংলায় লিখতে হয় এবং Nid কার্ডের উপরে তা বাংলায় লেখা থাকে। আপনি কি ইংরেজিতে লিখেছেন? যাইহোক, নামের বানান ভুল হোক বা রক্তের গ্রুপ ভুল হোক আবেদন সাবমিট করার পর সেটা আপনি আর এডিট করতে পারবেন না। আবেদন সাবমিট হলেই তো ২ নং ভোটার নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড হয়। ফরম নিয়ে যখন ছবি তুলতে যাবেন তখন অপারেটরকে বলে দেবেন ভুলের বিষয়ে তিনি ভুলগুলো সংশোধন করে দেবেন এবং ফরমের উপর কলম দিয়ে সঠিক নাম ও রক্তের গ্রুপ লিখে দেবেন।
মুছুনঅনলাইন জন্মনিবন্ধন বলতে কি বোঝাচ্ছেন?ইংরেজি কপি?
উত্তরমুছুনঅনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ বলতে কম্পিউটার প্রিন্টেড হতে হবে এবং অনলাইনে যাচাই হতে হবে। হাতে লেখা এবং অনলাইনে যাচাই না হওয়া জন্ম সনদ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
মুছুনআমার বয়স ১৭। ২ মাস পর ১৮ হবে। আমি কি এখন আবেদন করতে পারবো? যদি আবেদন করতে পারি, তবে কবে NID Card পাবো? কিংবা প্রক্রিয়া কবে শুরু করতে পারবো, এখন থেকেই নাকি ১৮ হওয়ার পর?
উত্তরমুছুনহ্যা আপনি ভোটার হতে পারবেন, তবে বয়স ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত ভোটার তালিকায় নাম উঠবে না এবং ভোট দিতে পারবেন না। ১৮ বছর বয়সের আগে ভোটার নিবন্ধন করলে শুধুমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেন। সারাদেশে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম চলমান রয়েছে আপনি এই সুযোগে নিবন্ধন করে ফেলুন। নিবন্ধন করার কিছুদিনের মধ্যে এনআইডি নম্বর পেয়ে যাবেন আর এনআইডি নম্বর পেলে আনলাইন থেকে Nid Card Download করতে পারবেন। আপনার এলাকায় হালনাগাদ কার্যক্রমের তথ্য জানতে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
মুছুনআমি কি ভোটার এলাকার নির্বাচন অফিসেই ফর্ম জমা দিতে পারবো নাকি বর্তমান ঠিকানা বা স্থায়ী ঠিকানার যেকোনো নির্বাচন অফিসে ফর্ম জমা দেওয়া যাবে?
উত্তরমুছুনআপনি যে এলাকায় ভোটার হবেন সেই এলাকার নির্বাচন অফিসে ফরম জমা দিতে হবে।
মুছুনএই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
উত্তরমুছুননা, Nid করতে বা ভোটার হতে কোন সরকারি খরচ লাগে না। উপরোক্ত নিয়ম অনুযায়ী অনলাইনে আবেদন করে যাবতীয় কাগজপত্রসহ অফিসে জমা দিন। তারা আপনার ছবি, স্বাক্ষর নিয়ে নেয়ার যত দ্রুত আপনার ডাটা ঢাকায় পাঠাবে ততদ্রুত আপনি Nid Card পেয়ে যাবেন। ঢাকা থেকে অনুমোদন দিলে মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে এনআইডি নম্বর পেয়ে যাবেন। আর এনআইডি নম্বর পাওয়ার সাথে সাথে অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
মুছুনআমার জন্ম তারিখঃ ১০/১১/২০০০
উত্তরমুছুনআমি গত ১৫/০৬/২০২২ তারিখে আমার উপজেলা সার্ভার স্টেশনে গিয়ে আবেদন পত্র জমা দিই। এরপর তারা আমার ছবি তুলে স্বাক্ষর, হাতের আঙ্গুলের ছাপ এবং চোখের স্ক্যান নেয়। আজকে ৭দিন হয়ে গেছে, এখনও অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র আসেনি। আমার জরুরী ভিত্তিতে আইডি কার্ড প্রয়োজন।
এখন আমার করণীয় কি?
আপনার ডাটা মেইন সার্ভারে আপলোড দেয়ার পর ঢাকা থেকে অনুমোদন দিলে সাথে সাথে মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে এনআইডি নম্বর প্রেরণ করা হবে। এনআইডি নম্বর পাওয়ার পর অনলাইন থেকে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। যেহেতু আপনার দ্রতু এনআইডি প্রয়োজন সেহেতু এখন আপনার কাজ হবে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে খোজ নেয়া তারা আপনার ডাটা মেইন সার্ভারে আপলোড দিয়েছে কিনা। যদি না আপলোড দিয়ে থাকে তাহলে দ্রুত আপলোড করে দেয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
মুছুনআমার বয়স ২৪ এখন আমকে নিড বানাতে কি কি লাগবে। জন্মনিবন্ধন অনলানে আছে কিন্তু ইংলিশ করা নেই, এখন কি আমার নিড বানাতে পারবো।
উত্তরমুছুননতুন এনআইডি কারতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে বিষয়ে এই পোষ্টে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে প্রয়োজনে পুনরায় একবার পড়ুন। আর সার্টিফিকেট না থাকলে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভার কর্যালয় থেকে জন্ম নিবন্ধন সনদের একটি ইংরেজি ভার্সন করে নিতে পারেন।
মুছুনভাইয়আ আমার দুইটা জন্ম নিবন্ধন হুএ গিয়েছে।এখন সবশেষ টা দিএ এন আই ডি করতে পারব? প্লিজ হেল্প
উত্তরমুছুনএকজন ব্যক্তির দুইটা জন্ম সনদ থাকা উচিত না। যে জন্ম সনদটা সঠিক আছে সেটি দিয়ে এনআইডি কার্ডের জন্য আবেদন করেন।
মুছুনকাবিননামা না দিয়ে শুধু স্বামির আইডি কার্ড দিলে হবে?
উত্তরমুছুনহ্যা হবে, তবে কাবিননামা দিতে পারলে খুবই ভালো হয়।
মুছুনআমি আবেদন করার সময় পিতা ও মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি দিয়েছি। কিন্তু পিতা মাতার আইডি নম্বর লিখতে অপারেটর ভাইয়া ভুল করেছে। আমি বিষয়টি তাকে বলেছি। তিনি বলেছেন শুধু পিতা মাতার নাম ঠিক থাকলেই হল। এতে কি আমি ভবিষ্যতে সমস্যায় পড়বো?
উত্তরমুছুনপিতা মাতার নাম ঠিক থাকলে আর কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। কিন্ত Nid ডাটাবেজে পিতা মাতার Nid Number ভুল থাকাটা একদম উচিত না। পিতা মাতার Nid Number না লেখা থাকলেও সমস্যা নেই কিন্ত ভুল এনআইডি নম্বর না রাখাই উত্তম। যদি আপনি ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে আগামী জানুয়ারী মাসে রিভাইজিং অথোরিটির কার্যক্রমের সময় বিনা ফি তে আবেদন করে পিতা মাতার এনআইডি নম্বর সংশোধন করে নিতে পারবেন। আর যদি অফিসিয়ালী নতুন ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে Online Nid Card পাওয়ার পর নির্ধারতি ফি জমা দিয়ে সংশোধন করে নিন।
মুছুনআমি ২০২২ এ নতুন ভোটার। বয়স ১৬ বছর। রিভাইজিং অথরিটির কার্যক্রমের সময় কি অনলাইনে আবেদন করতে পারবো? নাকি নির্বাচন কমিশন অফিসে যেতে হবে?
মুছুনরিভাইজিং অথোরিটির কার্যক্রমের সময় সংশোধন করতে চাইলে নির্বাচন অফিসে গিয়ে নির্ধারিত ফরমে সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
মুছুনআমি ঢাকা থাকি আমার বাড়ি চাঁদপুর আমি জন্ম নিবন্ধন করছি আমি এখন আমার এলাকা থেকে এন আই ডি কার্ড করতে পারিনি এখন অনলাইন আবেদন করে জমা দিতে পারব কি
উত্তরমুছুনঅবশ্যই পারবেন। তবে যে এলাকায় ভোটার হতে চাইছেন সেখানে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম চলমান আছে কি না খোজ নিন। হালনাগাদের সময় অফিসে নতুন ভোটার করবে কিনা সেটাও দেখার বিষয়। হালনাগাদ চলমান থাকলে হালনাগাদে ভোটার হওয়াই ভালো। হালনাগাদ চলমান না থাকলে অনলাইনে আবেদন করে অফিসে কাগজপত্র জমা দিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
মুছুনআমার আইডি কার্ডে স্থায়ী ও বর্তমান দুইটাই একি হয়ে গেছে।এখন আমি চাচ্চি স্থায়ী ঠিকানাটা পরিবর্তন করতে সেটা পারবো কি?মানে আমার আইডি কার্ডের স্থায়ী ঠিকানা এখন যেটা আছে সেটা থেকে আমরা যেখানে নতুন জায়গানিছি সেখানে নিয়ে যেতে চাচ্ছি।আগে আমরা যেখানে ভাড়া ছিলাম সেখানে স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা দিয়ে আইডি কার্ড বানিয়েছিলাম।যেহেতু তখন আমাদের স্থায়ী বলতে কোনো ঠিকানা ছিল না।এখন আমরা নতুন ঠিকানা অনুযায়ী আইডি কাজ কি বানাতে পারবো?কি করতে হবে একটু জানাবেন প্লিজ
উত্তরমুছুনবর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করেন সেই এলাকার সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন করেন, তাহলে আপনার ভোটার এলাকা পরিবর্তন হয়ে বর্তমানে আপনি যেখানে স্থায়ী সেখানে চলে যাবে। ভোটার এলাকা পরিবর্তন হয়ে যাওয়ার পর স্থায়ী ঠিকানা সংশোধন করার জন্য আবেদন করবেন। স্থায়ী ঠিকানা সংশোধনের জন্য অনলাইনে আবেদন করলে হবে না সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে Nid Card সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম।
উত্তরমুছুনআমি অনলাইনে এনআইডির জন্য এপ্লাই করার সময় না বুঝে ভুল ভোটার এরিয়া দিয়ে ফেলেছি যেটা নাকি সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য (স্টাফ কোয়ার্টার ই টাইপ)। এই মূহুর্তে আমি কি করতে পারি? আমি এপ্লিকেশনটি ক্যান্সেল বা এডিট কোনোটাই করতে পারছি না। আমি কি এই ফরমটাই জমা দিয়ে আসবো? কাইন্ডলি একটু জানাবেন প্লিজ ইন শা আল্লহ।
নতুন ভোটার হওয়ার আবেদনে ভুল হলে দুইটা কাজ করা যেতে পারে। প্রথমত, কাগজপত্রসহ ভুল হওয়া আবেদনটি অফিসে জমা দেবেন এবং দায়িত্বরত অফিসারের সাথে এ বিষয়ে আলাপ করে নেবেন। যাতে ছবি তোলার দিন ভোটার এরিয়ার ভুলটা ঠিক করে দিয়ে ডাটা এন্ট্রির কাজ করে। অফিসার অনুমতি দিলে অপারেটর ভুলটি ঠিক করে দেবে।
মুছুনদ্বিতীয়ত, অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন বাতিল করে পুনরায় সঠিকভাবে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করতে পারেন।
আসসালামু আলাইকুম,আমি ডিসেম্বর এ ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর আবেদন করেছিলাম।আজকে আমার SSC ডকুমেন্ট সাবমিট করতে ম্যাসেজ পাঠিয়েছে।(আমার আইডি কার্ড এ আমার নিজের নাম ভুল Nzamina Sultana ছিল Nazmina Sultana হবে
উত্তরমুছুনআর আমার মায়ের নামের বানান ভোটার আইডি কার্ড এ Asma Haque ছিল ।আমি আমার মায়ের ভোটার আইডি সাথে মিল করে Asma Begum দিয়েছি। সাথে সংযুক্ত করেছিলাম আমার মায়ের ভোটার আইডি কার্ড আর আমার জন্মনিবন্ধন কপি কিন্তু আমার SSC Certificate এ মায়ের নাম Asma Haque এখন কি আমার NID সংশোধন বাতিল হবে না কী করলে সব ঠিক হবে জানালে উপকৃত হতাম।নাকি সংশোধন বাতিল করে পুনরায় SSC certificate এর মত করব।আমার smart card)।ধন্যবাদ
সার্টিফিকেটধারী ব্যক্তিদের Nid Card সংশোধনের ক্ষেত্রে সার্টিফিকেটের কপি জমা দেয়া আবশ্যক। সার্টিফিকেটে যেভাবে নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ ইত্যাদি লেখা থাকে এনআইডি কার্ডেও অনুরুপ নাম গ্রহণযোগ্য। আপনার মায়ের আইডি কার্ডে যেভাবে তার নাম লেখা আছে সেভাবে যদি আপনার সার্টিফিকেটে নাম লেখা না থাকে তাহলে মায়ের নাম সংশোধন করে দেবে না।
মুছুনযদি আপনার সার্টিফিকেটে নিজের নাম Nazmina Sultana লেখা থাকে এবং মায়ের নাম Asma Haque লেখা থাকে তাহলে অফিসে গিয়ে SSC সার্টিফিকেটের কপি জমা দিয়ে আসুন। তাহলে তারা আপনার মায়ের নামটি স্কিপ করে শুধু ইংরেজি নাম সংশোধন করে দেবে। মায়ের আইডি কার্ডের সাথে আপনার কাগজপত্রের এতটুকু গড়মিল থাকলে তেমন কোন সমস্যা হবে না।
এসএসসি সনদের কপি জমা না দিলে আপনার এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন বাতিল করে দিতে পারে কিংবা পেন্ডিং অবস্থায় রেখে দিতে পারে। আর সার্টিফিকেটের কপি জমা দিলে সার্টিফিকেটের তথ্য অনুযায়ী এনআইডি'র তথ্য সংশোধন করে দেবে এবং নতুন একটি এনআইডি কার্ড পাবেন।
আমি অনলাইনে আবেদন করেছিলাম।আর আমার মায়ের নাম কী আমার সার্টিফিকেট অনুযায়ী দিবে?নাকি আমার মায়ের ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী দিবে?আমি আজকে অনলাইনে SSC certificate r ডকুমেন্ট সংযুক্ত করেছি।
উত্তরমুছুনঅসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অনেক উপকৃত হলাম ।
সার্টিফিকেটে যেভাবে নিজ নাম ও মায়ের নাম লেখা আছে আইডি কার্ডেও অনুরুপ নাম করে দেবে।
মুছুনআমার নিজ জেলা পাবনা। কিন্তু আমি কি রাজশাহী থেকে কার্ডের আবেদন করতে পারবো? মানে নিজ জেলা ছাড়া অন্য জেলা থেকে আবেদন করে অন্য জেলার ভোটার হলে সেক্ষেত্রে কি কোনো ধরণের জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে?
উত্তরমুছুনআমার জন্ম তারিখ ১৭.১২.২০০৪, আমি কি এখন আবেদন করতে পারবো?
হ্যা অবশ্যই পারবেন। তবে আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। নিজের স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার না হয়ে অন্য ঠিকানায় ভোটার হলে ভবিষ্যতে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন করে স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার স্থানান্তর করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। তাছাড়া তেমন কোন সমস্যা হয় না।
মুছুনতবে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার আগে অবশ্যই বর্তমান ঠিকানার নির্বাচন অফিসে গিয়ে আলাপ করে নেবেন। কারণ কখনো কখনো দেখা যায় অফিস থেকে অস্থায়ী লোকজনকে ভোটার করে নেয় না।
ভাইয়া আমি আপনার পোস্ট অনুসারে ভোটার আইডি এর কাজ সম্পন্ন করি গত ২৭/০৩/২০২৩ তারিখে কিন্তু আমি আজ অনলাইনে যে আকাউন্ট দিয়ে আবাদেন করেছি সে আকাউন্টে লগ ইন(বি.দ্রঃ আমি password এবং Username সঠিক দিয়েছি) করতে গিয়ে আকাউন্ট লক করে ফেলেছি।
উত্তরমুছুনএখন আমার কি করণীয়?
অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার পর ২ নং ভোটার নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অফিসে জমা দিতে হয়। অফিস থেকে ছবি তুলে নেয়ার পর প্রোসেসিং হতে কিছুদিন সময় লাগে। প্রোসেসিং শেষ হলে মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে এনআইডি নম্বর প্রেরণ করা হয়। এনআইডি নম্বর পাওয়ার পর এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ এবং সঠিক ঠিকানা দিয়ে Nid Account Registration করে Nid Card Download করবেন
মুছুনNid Number পাওয়ার আগ পর্যন্ত অনলাইনে লগইন করার কোন প্রয়োজন নেই। হতে পারে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন অনুমোদন হওয়ার আগ পর্যন্ত একাউন্ট লকই থাকবে। অথবা কোন না কোন ভুল অবশ্যই হয়েছে তাই একাউন্ট লক হয়েছে। তবে এতে চিন্তার কোন কারণ নেই। একটা নির্দিষ্ট সময় পর আপনা-আপনিই Nid Acclunt Unlock হয়ে যাবে।
পিতা প্রবাসে। পিতার এন আইডি নাই শুধু মাতার এন আইডি দিলে হবে
উত্তরমুছুনহ্যা, মাতার এনআইডি কার্ডের কপি জমা দেবেন। অফিস থেকে যদি পিতার আইডি কার্ডের কপি চায় তাহলে বলবেন তিনি এখনো ভোটার হননি এবং বিদেশে রয়েছেন।
মুছুন