এনআইডি কার্ডে স্বামী-স্ত্রীর নাম সংশোধনে করণীয় এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসমূহ
যারা ভোটার হওয়ার পূর্বেই বিয়ে করেছেন তাদের এনআইডি কার্ডে/ভোটার আইডি কার্ডে হয়তো স্বামী/স্ত্রীর নাম উল্লেখ করা আছে। কিন্ত যারা ভোটার হওয়ার পর বিয়ে করেছেন তাদের এনআইডি কার্ডে/ভোটার আইডি কার্ডের তথ্যে স্বামীর নাম/ স্ত্রীর নাম উল্লেখ করা নেই। ভোটার হওয়ার পরে যারা বিয়ে করেছেন তাদের প্রত্যেকের এনআইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম আজ না হোক কাল সংযোজন করার প্রয়োজন হবে।
যদিও কোন পুরুষ বা মহিলার ভোটার আইডি কার্ডে স্ত্রীর নাম বা স্বামীর নাম লেখা থাকে না। কিন্ত ভোটার তথ্যের মধ্যে প্রত্যেকের স্বামী/স্ত্রীর নাম সংরক্ষিত থাকে এবং এই নাম কিছু কিছু কাজের এতটাই ভুমিকা রাখে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিশেষ করে যারা সরকারি চাকরি করেন তাদের সার্ভিস বইয়ে উল্লেখিত স্বামী/স্ত্রীর নাম এবং ভোটার আইডি কার্ডে উল্লেখিত স্বামী/স্ত্রীর নাম হুবহু মিল না থাকলে নানা ধরণের সমস্যার সৃষ্টি হয়।
তাই জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর/স্ত্রীর নাম সংশোধন সম্পর্কে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করবো, পড়তে থাকুন সঠিক পরামর্শ পাবেন।
যে কারণে ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম ভুল হয়
বিভিন্ন কারণে এনআইডি কার্ডে/ভোটার আইডি কার্ডে বিদ্যমান স্বামী/স্ত্রীর নাম ভুল হতে পারে। তবে বেশির ভাগই অসাবধানতার কারনে ভুলগুলো হয়ে থাকে। নতুন ভোটার হওয়ার সময় দেখা যায় ২ নং নিবন্ধন ফরম পূরণ করার ক্ষেত্রে স্বামী বা স্ত্রীর ডাক নাম ব্যবহার করে বা নামের বানানগুলো লেখার সময় যথেষ্ট পরিমান সতর্কতার সাথে না লিখে গতানুগতিকভাবে লিখে দেয়। ফলে ভুল হওয়ার সম্ভবনা থেকে যায়।
যারা পুরাতন ভোটার, অর্থাৎ ২০০৭ থেকে ২০০৯ সালের দিকে ভোটার হয়েছেন তাদের অনেকেরই কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ নেই বা থেকে থাকলেও হারিয়ে গেছে। তখন মানুষ এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে খুব বেশি জানতো না। ফলে ২ নং নিবন্ধন ফরম পূরণের সময় যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা হয়নি বিধায় নানা ধরণের ভুল তথ্য নিয়েই তাদের এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ড তৈরী হয়।
এছাড়া অপারেটর কর্তৃক টাইপিং মিস্টেক হতে পারে। তবে বর্তমান সময়ে নতুন ভোটারের ডাটা মেইন সার্ভারে আপলোড দেয়ার আগে ভালো করে প্রুফ করে দেখা হয়। সুতরাং অপারেটর কর্তৃক ভুল হওয়ার সম্ভবনা খুবই কম।
ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম সংশোধনের আবেদন পদ্ধতি
এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন মূলত দুই ভাবে করা যায় -
প্রথমত সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে এনআইডি কার্ড সংশোধন ফরম ২ সংগ্রহ করে পূরণ করে করতে হবে। এনআইডি কার্ড সংশোধনের ফি অবশ্যই হিসাব করে রকেট অথবা বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। নির্ধারিত ফি জমাদানের রশিদ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনের পিছনে পিন-আপ করে অফিসে জমা দেয়া যায়।
দ্বিতীয়ত অনলাইন সিস্টেম থেকে আবেদন করা যায়। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইট services.nidw.gov.bd এই ঠিকানায় গিয়ে প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে লগইন করতে হবে। লগইন করার পর প্রোফাইল অপশনে গেলে Other Info ট্যাবে, স্বাম/স্ত্রীর নামসহ যাবতীয় তথ্য দেখা যাবে। সেখান থেকে স্বামী/স্ত্রীর নাম এডিট করে সঠিকভাবে লিখে পরবর্তী ধাপে ক্লিক করতে হবে। তারপরের ধাপে পেমেন্ট সম্পর্কিত তথ্য দেখাবে, তারপরের ধাপে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে হবে, এভাবে প্রতিটি ধাপ পার করে আবেদন সাবমিট করা যাবে।
আবেদন সাবমিট করা হয়ে গেলে আবেদনের একটি পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করা যাবে এবং সেটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে কাছে রেখে দেবেন। পরবর্তীতে কখনো অফিসে গিয়ে খোজ নিতে চাইলে আবেদনের ওই কপিটি সাথে নিয়ে যেতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসমূহ
স্বামী/স্ত্রীর নাম সংযোজনের জন্য How To Add Husband Name In Voter Id Card
যারা নতুন বিবাহ করেছেন এবং একে অপরের এনআইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম উল্লেখ নেই তাদের জন্য নিম্নোক্ত দুটি কাগজ আবেদনের সাথে জমা দেয়ার প্রয়োজন হয়।
১। কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ: এনআইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম যোগ করতে গেলে কাবিননামা/হিন্দুদের ক্ষেত্রে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধকের কার্যালয় থেকে প্রদত্ত বৈবাহিক সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
২। স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি: আবেদনের সাথে স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নামে যদি ভুল থাকে, তবে ১ ও ২ নং ক্রমিকে বর্ণিত কাগজপত্রের সাথে নিম্নোক্ত কাগজপত্র জমা দেয়া যেতে পারে- (Voter Card Husband Name Correction Or Wife Name Correction)
৩। সন্তানদের এনআইডি কপি: সকল সন্তানের এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
৪। সন্তানদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: আবেদনের সাথে আবেদনকারীর সকল সন্তানদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ জমা দেয়া যেতে পারে।
৫। সন্তানদের জন্ম নিবন্ধন সনদ: আবেদনের সাথে আবেদনকারীর সকল সন্তানদের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ জমা দেয়া যেতে পারে।
৬। সার্ভিস বইয়ের কপি: আবেদনের সাথে স্বামী/স্ত্রীর সার্ভিস বইয়ের কপি (যদি থাকে) জমা দেয়া যেতে পারে। কারণ সার্ভিস বইয়ে স্বাম/স্ত্রীর নাম লেখা থাকে।
যাদের প্রথম স্বামী/স্ত্রী মা'রা গেছে এবং দ্বিতীয় বিবাহ করেছেন তাদের জন্য
যাদের প্রথম স্বামী/স্ত্রী মারা গেছেন এবং এনআইডি কার্ড থেকে তার নাম বাদ দিয়ে দ্বিতীয় স্বামী/স্ত্রীর নাম ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য নিম্নোক্ত কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দেয়া যেতে পারে।
১। স্বামী/স্ত্রীর মৃ'ত্যু সনদ: মৃ'ত্যু জনিত কারণে যদি এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ড থেকে স্বামী/স্ত্রীর নাম পরিবর্তন করতে হয় সেক্ষেত্রে স্বামী/স্ত্রীর মৃ'ত্যু সনদ আবেদনের সাথে জমা করতে হবে।
২। দ্বিতীয় বিবাহের কাবিননামা: প্রথম স্বামী/স্ত্রীর নাম বাদ দিয়ে দ্বিতীয় স্বামী/স্ত্রীর নাম সংযোজন করতে হলে অবশ্যই দ্বিতীয় বিবাহের কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
৩। দ্বিতীয় স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি: আবেদনের সাথে দ্বিতীয় স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডের কপি জমা দিতে হবে।
যারা ডিভোর্সের কারণে দ্বিতীয়বার বিবাহ করেছেন তাদের জন্য
যাদের ডিভোর্স হয়েছে এবং সেই কারণে প্রথম স্বাম/স্ত্রীর নাম বাদ দিয়ে দ্বিতীয় স্বামী/স্ত্রীর নাম ব্যবহার করতে চান তাদের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দেয়া যেতে পারে।
১। ডিভোর্স পেপারে কপি: প্রথম স্বামী/স্ত্রীর সাথে যদি ডিভোর্স হয়ে থাকে তাহলে আবেদনের সাথে ডিভোর্সের কপি জমা দিতে হবে।
২। কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ: দ্বিতীয়বার বিবাহের কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
৩। স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি: দ্বিতীয় স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম সংশোধন, পরিবর্তন বা সংযোজন করার জন্য কাবিননামা বা বিবাহের ডকুমেন্ট এবং স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি বাধ্যতামূলক। এছাড়া সমস্যার ধরণ অনুযায়ী উরোক্ত কাগজপত্রাদি আবেদনের সাথে জমা করা যেতে পারে।
এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী-স্ত্রীর নাম সংশোধনের আবেদন অনুমোদন পেলে মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে নতুন কোন এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ড তৈরী হয়ে আসে না পুরাতন এনআইডি কার্ডটিই ব্যবহার করতে হবে।। শুধু ডাটাবেজে সংশোধন হয়ে যায়।
ভোটার আইডি কার্ড/এনআইডি কার্ডে স্বামী-স্ত্রীর নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। পোষ্টটি ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
ডিভোস ,য়ে গেছে কিন্তু স্ত্রী ভোটার আইডি কার্ডে আগের স্বামীর নাম দেয়া আছে, এখন নতুন করে বিয়ে করতে সমস্যা হবে কি?
উত্তরমুছুনকোন সমস্যা হবে না, কারণ আপনার কাছে তো তালাকনামা থাকবে। নতুন করে বিয়ে করার পর ভোটার আইডি কার্ড থেকে পূর্বের স্বামীর নাম বাদ দেয়ার জন্য এবং নতুন স্বামীর নাম এ্যাড করার জন্য আবেদন করবেন তাহলেই ঠিক হয়ে হবে।
মুছুনভাই আমার আম্মুর আইডি কার্ডে আমার আব্বুর নাম মো:আনোয়ার হোসেন দেওয়া কিন্তু আমাদের সকল সার্টিফিকেটে আব্বুর নাম মো: আনারুল ইসলাম দেওয়া এমনকি আমার আব্বুর এনআইডি কার্ড নেই।উনি অবৈধ ভাবে বিদেশে আছেন উনি আসলে এনআইডি কার্ড করবে আমাদের সার্টিফিকেট অনুযায়ী।তখন আমার আম্মুর আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগবে। উনাদের বিয়েট নিকাহনামা হারিয়ে গেছে।।
উত্তরমুছুনআপনার পিতা যেহেতু বিদেশে আছেন সেহেতু দেশে ফিরে ভোটার হওয়ার সময় তার পাসপোর্ট শো করাতে বলবো, কারণ তিনি বয়স্ক ভোটার এবং প্রবাসী। তার পাসপোর্ট ছাড়া তাকে ভোটার করবে কিনা বলা যায় না।
মুছুনএখন তার পাসপোর্টের নামের সাথে যদি আপনাদের সার্টিফিকেটের নাম মিল থাকে তাহলে হবে এবং পিতার কার্ড তৈরী হওয়ার পর মায়ের এনআইডি কার্ড থেকে স্বামীর নাম সংশোধন করানো যাবে। এনআইডি কার্ড থেকে স্বামী/স্ত্রীর নাম সংশোধন করাতে হলে কাবিননামা এবং স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি জমা দেয়া লাগবে। সাথে সন্তানদের জন্ম সনদ বা সার্টিফিকেট জমা দেয়া যেতে পারে।
আমার বাবা মারা গেছে প্রায় ২০ বছর আগে। আমার সকল সার্টিফিকেট বাবার নাম নজরুল ইসলাম। আর মায়ের আইডি কার্ডে নুরুল ইসলাম। এখন আমি মায়ের আইডি কার্ডে নাম পরিবর্তন করবো কিভাবে? কাবিননামা হারিয়ে গেছে।প্লিজ জানাবেন
উত্তরমুছুনমায়ের এনআইডি কার্ড থেকে স্বামীর নাম সংশোধন করতে হলে কাবিননামা, স্বামীর এনআইডি কার্ডের কপি/মৃত্যু সনদসহ সন্তানদের জন্ম সনদ/এনআইডি কার্ডের কপি এবং সার্টিফিকেট আবেদনের সাথে জমা দেয়ার প্রয়োজন হবে। এগুলো জমা দেয়ার পরও স্বামীর সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তণ হওয়া কষ্টকর হবে।
মুছুনকাবিননামা ব্যতিত কোনভাবেই স্বামীর নাম সংশোধন করা বা পরিবর্তন করা নাও যেতে পারে। তারপরও আবেদন করে দেখতে পারেন। দ্বিতীয় পথ হচ্ছে আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন করে নেয়া। এখন যেটি আপনার কাছে সুবিধা মনে হয় সে অনুপাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
ভোটার আইডি কার্ড এ নাম পরিবর্তন করলে কি আগের আইডি কার্ড এ যে স্বাক্ষর আছে সেটা কি পরিবর্তন হয়।যেমন:আমার আগের আইডি কার্ড এ নাম:মনি বেগম স্বাক্ষর দিয়েছিলাম মনি।।কিন্তু আমার নামটা সংশোধন করে মনিরা বেগম করবো।।নাম সংশোধন করলে কি স্বাক্ষর পরিবর্তন হবে।।
উত্তরমুছুননা, নাম সংশোধন হলে স্বাক্ষর পরিবর্তন হবে না। নামের সাথে সাথে স্বাক্ষরও পরিবর্তন করতে হয়। তবে স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে, অনলাইনে আবেদন করলে হবে না। সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে ২ নং সংশোধনী ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করার সময় নামের সাথে সাথে টেবিলের অন্যান্য রো তে পুরাতন স্বাক্ষর ও নতুন স্বাক্ষর উল্লেখ করে দেবেন।
মুছুনডিভোর্স হবার পর মেয়ে যদি চায় তার স্বামীর নাম স্থায়ী ভাবে বাদ দিবে, সেক্ষেত্রে করনীয় কি কি?
উত্তরমুছুনএনআইডি কার্ডের তথ্যে একবার স্বামীর নাম যোগ করা হলে তা সম্পূর্ণভাবে মুছে ফেলা যায় না। ডিভোর্স হওয়ার কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে সার্ভার থেকে বৈবাহিক অবস্থা বিবাহিত এর স্থলে ডিভোর্স করে দেয়া হয় এবং স্বামীর নাম নিস্ক্রিয় হয়ে যায় তবে নাম সেখানে অবশ্যই লেখা থাকে। পরবর্তীতে বিয়ে করলে নতুন স্বামীর নাম যোগ করার সময় পুরাতন স্বামীর নাম মুছে দিয়ে নতুন স্বামীর নাম যোগ করে দেয়া হয় এবং বৈবাহিক অবস্থা পুনরায় বিবাহিত করা হয়।
মুছুনআইডি সংশোধনের জন্য আবেদন করেছি প্রায় এক মাস। অনলাইনে চেক করলে দেখি এখনো পেন্ডিং রয়েছে। কি করতে পারি?
উত্তরমুছুনঅনলাইনে আবেদনের বিস্তারিত অবস্থা চেক করা যায় না। আপনি সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে একটু খোজ নেন, দেখেন আবেদন কি অবস্থায় আছে।
মুছুনআমি আমার নামের পদবী আমার স্ত্রীর নাম এর সাথে সংযোজন করতে চাই এ ক্ষেত্রে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে
উত্তরমুছুনআপনার স্ত্রীর ভোটার তথ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি এসএসসি পাশ বা বেশি দেয়া থাকে তাহলে তার সার্টিফিকেটে যে নাম আছে তার বাইরে অন্য নাম ব্যবহার করা যাবে না। আর যদি তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি'র নিচে দেয়া থাকে তাহলে বৈবাহিক সনদ ও স্বামীর এনআইডি কার্ডে স্ত্রীর যে নাম দেয়া আছে সেটা অনুযায়ী পরিবর্তন করাতে পারবেন। মূল কথা স্ত্রীর নামের পাশে আপনার পদবী ব্যবহার করতে হলে কাগজপত্র দিয়ে প্রমাণ করাতে হবে তাহলেই সম্ভব।
মুছুনআমার ভোটার আইডি কার্ডে আমার এক্স হাসবেন্ড এর নাম বাদ দিতে চাই সাথে সেখানে উল্লেখিত স্থায়ী ঠিকানাও পরিবর্তন করতে চাই কারণ সেই ঠিকানা এখন আমি বাসিন্দা না। সেক্ষেএে এই দুটি পরিবর্তন কিভাবে করবো আমি? একসাথে নাকি আগে স্বামীর নাম ডির্বোস লেটার দেখিয়ে প্রথমে সংশোধন করবো পরে ঠিকানা, নাকি ঠিকানা আরও স্বামী নাম সাথেই পরিবর্তন করা সম্ভব? আমার স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে হলে উপজেলা পরিবর্তন হবে আগে ছিলো কোতোয়ালি এখন করবো চন্দনাইশ।
উত্তরমুছুনদুইটা আবেদন একসাথে করা যাবে না এক এক টা করে করতে হবে। তবে আগে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে নিজে এলাকায় ফিরে আসলে ভালো হবে। ভোটার এলাকা পরিবর্তন হয়ে গেলে তখন সংশোধনের আবেদন করে স্বামীর নাম বাদ দেয়া পরিবর্তণ করলে ভালো হবে।
মুছুনআমার আম্মুর ভোটার আইডি কার্ডে উনার ইংরেজি নামের বানানের সাথে আমার jsc থেকে এ পর্যন্ত সকল সার্টিফিকেট এ উনার ইংরেজি বানানের কয়েকটা অক্ষর পার্থক্য আছে৷ আবার আমার আব্বুর ভোটার আইডি কার্ডে আব্বুর নামের বাংলা যে বানান, সেটার সাথে আম্মুর NID কার্ডে স্বামীর নামের বানানেও একটু পার্থক্য আছে। এখানেই শেষ নয়, আব্বুর NID কার্ডে উনার নামের ইংরেজি বানানের সাথে আমার সার্টিফিকেট এ উল্লেখ করা পিতার নামেও বানানে পার্থক্য আছে। এমতাবস্থায় করনীয় কি??
উত্তরমুছুননামের বানানের গড়মিল থাকলেও সমস্যা হয় না যদি মূল নাম ঠিক থাকে। তারপরও যদি সমস্যা মনে করেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এনআইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম সংশোধন, পিতা-মাতার নাম সংশোধন, নিজের নাম সংশোধন ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত পরামর্শ দিয়ে পোষ্ট করা হয়েছে। উল্লেখিত উপায় অনুযায়ী আবেদন করে সংশোধন করে নিতে পারবেন।
মুছুনআমি আমার ভোটার তথ্যে আমার ২য় ইস্তিরি নাম দিয়েছি আমি এখন আমার ২য় ইস্তিরি নাম বাদ দিয়ে ১ম ইস্তিরি নাম দিতে চাই আমাকে কি করতে হবে?
উত্তরমুছুনযদি দ্বিতীয় স্ত্রীর সাথে আপনার তালাক হয়ে থাকে তাহলে দ্বিতীয় স্ত্রীর তালাকনামার কপি ও প্রথম স্ত্রীর সাথে বিবাহের কাবিননামার কপি ও প্রথম স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি দিয়ে সংশোধনের আবেদন করতে হবে। আর যদি দ্বিতীয় স্ত্রীর সাথে তালাক না হয়ে থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে তাদের সাথে আলোচনা করুন তারা যে পরামর্শ দেয় সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিন। একসাথে দুই জন স্ত্রীর নাম এনআইডি কার্ডের তথ্য এ্যাড করা যায় কি না সে বিষয়ে আমি সঠিক তথ্য দিতে পারছি না।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম। আমার এক রিলেটিভের বিয়ে হইছে এবং ডিভোর্স ও হয়ে গেছে।কিন্তু তার ভোটার আইডি কার্ডে তার আগের স্বামীর নাম আছে। তিনি এখনো বিয়ে করেন নি।এখন তিনি চাচ্ছেন ভোটার আইডি কার্ডে স্বামীর নাম প্রত্যাহার করে বাবার নাম দিতে।এক্ষেত্রে কি দিতে পারবেন।
উত্তরমুছুনবর্তমানে মেয়েদের এনআইডি কার্ডে পিতার নাম লেখা থাকে, স্বামীর নাম লেখা থাকে না। তালাকনামার কপি দিয়ে স্বামীর নাম বাতিলের জন্য আবেদন করেন তাহলেই হবে।
মুছুনআমার ভোটার আইডি তে স্বামীর নাম ভুল আসছে আমার স্বামী খ্রিষ্টান আমি মুসলিম আমাদের কোর্ট ম্যারেজ হয়েছে ২০০৫ সালে কিন্তু সংশোধনে কাজী অফিস কতৃক নিকাহনামা চায় আমার বাচ্চাদের জম্মনিবন্ধন ও ম্যারেজ সার্টিফিকেট জমা দিয়ছিলাম তারা ঠিক করেনি।এখন আবারও সংশোধন আবেদন করতে বলে।এখন আমি কি কাগজ জমা দিলে স্বামীর নাম সংশোধন করবে।জানালে খুব উপকৃত হব।
উত্তরমুছুনঅফিস থেকে যদি কাজী অফিসের নিকাহনামা ছাড়া স্বামীর নাম সংশোধন না করে দেয় তাহলে নতুন করে আর কি কাগজপত্র দেযার জন্য পরামর্শ দেবো আপনাকে? আপনি ২০০৫ সালে বিয়ে করেছেন আর ২০০৮ সালে ভোটার হয়েছেন তাহলে ভোটার হওয়ার সময় স্বামীর সঠিক নাম কেন ব্যবহার করেননি? তাছাড়া স্বামীর নাম আছে কি আর হবে কি সে বিষয়েও বিস্তারিত বলেননি আপনি। স্বামীর নাম ভুল হয়েছে শুধু এটুকু জেনে সঠিক পরামর্শ দেয়া যায় না। আপনার উচিৎ বর্তমানে এনআইডি কার্ডে স্বামীর নাম কি দেয়া আছে এবং কি নাম হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করা। যাইহোক, আপনার স্বামী যদি কনর্ভাটেড মুসলিম হয়ে থাকে তাহলে কাজী অফিস থেকে ব্যাক ডেটের একটি কাবিননামা তৈরী করে আবেদনের সাথে জমা দেন। আর তিনি যদি এখনো তার ধর্মেই থেকে থাকেন তালে কোর্ট ম্যারেজের কাগজ, সন্তানদের কাগজপত্রসহ আবেদন করেন এবং সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসারের সাথে যোগাযোগ করে আপনার কাজটি করে দিতে অনুরোধ করেন।
মুছুনআমি আমার স্ত্রির নতুন ভোটার নিবন্ধন করতে চাচ্ছি,এখন একটু কনফিউশনে আছি যে তার স্থায়ী আর বর্তমান ঠিকানা কি আমার ঠিকানায় নিবন্ধন করবো,নাকি স্থায়ী তার ঠিকানায়,আর বর্তমান ঠিকানায় আমার ঠিকানা দিবো?
উত্তরমুছুনযেহেতু আপনার স্ত্রী ভবিষ্যতে আপনার ঠিকানায়ই থাকবে সেহেতু নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে তার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা হিসেবে আপনার ঠিকানাই ব্যবহার করা ভালো। পিতার ঠিকানা দেয়ার প্রয়োজন নেই।
মুছুনভাই আমার মা আইডি কার্ডের স্বামীর নাম হিসেবে আমার বাবার ডাকনাম এসেছে। আমার বাবার আইডি কার্ডে বাবার নাম আলাদা আছে। এখন সংশোধন করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে।
উত্তরমুছুনআপনার মায়ের এনআইডি কার্ড থেকে তার স্বামীর নাম সংশোধনের জন্য বিবাহের কাবিননামা, স্বামীর এনআইডি কার্ডের কপি, সকল সন্তানদের এনআইডি কার্ডের কপি, চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি জমা দেয়া যেতে পারে।
মুছুনআমাদের কারো এনআইডি কার্ড নেই ।জন্ম নিবন্ধন দিলে হবে কি?
উত্তরমুছুনএনআইডি কার্ড না থাকলে সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন সনদ দিতে পারেন।
মুছুনঅনলাইনে আবেদন করলে কি। উপজেলা অফিসে গিয়ে কাগজপত্র জমা দেয়ার লাগবে না।
উত্তরমুছুননা, অনলাইনে আবেদন করলে অফিসে গিয়ে কাগজপত্র জমা দেয়া লাগে না।
মুছুনআমার সকল সার্টিফিকেট ও এনআইডি তে বাবার নাম Faraque আর বাবার এনআইডি তে দেওয়া Faruk
উত্তরমুছুনএক্ষেত্রে কি আমি আমার বাবার এনআইডি সংশোধন করতে পারবো?
আমার সকল সার্টিফিকেট ও এনআইডি তে বাবার নাম Md Faraque Biswas কিন্তুু বাবার এনআইডি তে তার নাম দেওয়া Md Faruk Biswas এক্ষেত্রে আমি আমার বাবার নাম সংশোধন করতে পারবো?? এছাড়া আমার মায়ের এনআইডি তে তার নামের শেষে বেগম আছে আমার সার্টফিকেট এ নেই এমতাবস্থায় আমি কি করতে পারি??
উত্তরমুছুনআপনি সংশোধনের আবেদন অবশ্যই করতে পারবেন। কিন্ত তাতে পথ খুব বেশি নাও আগাতে পারে। কারণ, ভুল হয়েছে আপনার সার্টিফিকেটে। সার্টিফিকেট সংশোধন না করে পিতার আইডি কার্ড সংশোধন করলে আপনার অন্যান্য ভাই বোনের ক্ষেত্রে সমস্যা হবে। তাছাড়া পিতার নামীয় জমি জমার কাগজপত্রেও সমস্যা হতে পারে। যদি সম্ভব হয় আপনার পিতা মাতার এনআইডি কার্ডের নাম অনুযায়ী নিজের সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিন। তাহলে সকল সমস্যার সমাধান হবে।
মুছুনপূর্বের NID তে মাতা পিতার মৃত হলে নামের আগে মৃত লিখা থাকে বর্তমান NID তে মৃত শব্দ টি থাকে না কেনো?
উত্তরমুছুনআমার NID তে স্বামীর নাম আছে পিতার নাম নেই এখন জন্ম নিবন্ধন করব কিভাবে। বিঃদ্রঃ 2013 সালের দেয়া NID।
উত্তরমুছুনআপনার এনআইডিতে পিতার নাম অবশ্যই আছে তবে সেটি কার্ডের উপর লেখা নেই। এতে সমস্যার কিছু নেই কার্ডটি ব্যবহারযোগ্য। বর্তমানে যে এনআইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে সেখানে পিতার নাম লেখা থাকে এবং স্বামীর নামও থাকে তবে এনআইডির তথ্যের মধ্যে থাকে কার্ডের উপর লেখা থাকে না। আপনার Nid কার্ডে স্বামীর নাম লেখা থাকায় যদি সমস্যা বোধ করেন তাহলে অনলাইনে রিইস্যুর আবেদন করে নতুন একটি Nid কার্ড তুলে নিতে পারেন। নতুন কার্ড পিতা মাতার নাম লেখা থাকবে।
মুছুনবিবাহিত মহিলার এনাইডি হতে স্বামীর নামের পরিবর্তে বাবার নাম দিয়ে এনাইডি করা যাবে কি?
উত্তরমুছুনবর্তমানে সকল মহিলাদের এনআইডি কার্ডে পিতা ও মাতার নাম লেখা থাকে। এনআইডি'র তথ্যের মাধ্যে স্বামীর নামও থাকে তবে সেটা কার্ডের উপর লেখা থাকে না। সুতরাং বিবাহিত মহিলাদের এনআইডি কার্ড করার ক্ষেত্রে পিতা-মাতা এবং স্বামীর নাম উল্লেখ করে দিয়েই ভোটার করা উচিত। তা না হলে ভবিষ্যতে স্বামীর নাম যোগ করার জন্য সংশোধনের ঝামেলা পোহাতে হয়।
মুছুনআমার আইডি কার্ডে স্বামীর নাম বাতিল করতে চাইছি।ডির্ভোস হয়ে গেছে তাই।
উত্তরমুছুনআবেদন করছি, কাজি অফিস রেজিষ্ট্রেশন কাগজ গুলো দিছি তাও মেসেজ আসছে কোন তথ্য পাওয়া যাইনি
আবেদন করার সময় কাগজপত্র সঠিকভাবে আপলোড করলে এমন ম্যাসেজ আসার কথা না। এখন আবেদনের কপিটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসে গিয়ে খোজ নিয়ে দেখতে হবে সেখানে কি ধরনের সমস্যা হয়েছে। তাছাড়া আর অন্য কোন উপায় নেই।
মুছুনদ্বিতীয় বিয়ে করা বউ স্বামীর নাম দিয়ে ভোটার হলে কোন সমস্যা আছে কিনা?
উত্তরমুছুনপ্রথম বউয়ের নাম যদি আইডি কার্ডে দেয়া থাকে তাহলে কি দ্বিতীয় বউ স্বামীর নাম দিতে পারবে কিনা?
না দ্বিতীয় বউ স্বামীর নাম ব্যবহার করে ভোটার হলে কোন সমস্যা হবে না বরং ভোটার হওয়ার সময় অবশ্যই সে স্বামীর নাম ব্যবহার করবে।
মুছুনআমি একজন বিদবা নারিকে বিবাহ করছি,,এখন আমার ইস্রির এন আইডি কার্ড এর মাঝে তার পূর্বের স্বামির নাম পরিবর্তন করতে চাই,,এখন কথা হলো আইডি কার্ড এর মাঝে পূবের্র স্বামির নাম মৃত লেখা,,তা হলেওকি মৃত সনদ লাগবে
উত্তরমুছুনহ্যা, স্ত্রীর এনআইডি কার্ড থেকে পূর্বের স্বামীর নাম বাদ দিয়ে আপনার নাম করতে চাইলে প্রথম স্বামীর মৃ'ত্যু সনদ অবশ্যই লাগবে। কেননা তিনি মা'রা গেছেন সেই কারণেই দ্বিতীয় বিয়ে হয়েছে। এছাড়া দ্বিতীয় বিয়ের কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ এবং দ্বিতীয় স্বামীর এনআইডি কার্ডের কপি অবশ্যই জমা দিতে হবে।
মুছুনআগে একবার আমার স্ত্রী জন্য এনআইডি কার্ডের আবেদন করেছিলাম।
উত্তরমুছুনতখন জেলা নির্বাচন কমিশনার অফিসার রিজেক্ট করে দেয়, কারণ দেখায় ১৮ বৎসর হয়নি, এবং আবেদনের ফরমের মাঝে আমার কোন তথ্য নেই, তাছাড়া তার ঠিকানা ছিল আমার ঠিকানা।
এখন আমার স্ত্রীর, ১৮ বছর পূর্ণ হয়েছে।
এখন কিভাবে আবেদন করব।
নতুনরা যেভাবে অনলাইনে গিয়ে আবেদন করে সেভাবেই আবেদন করব?
হ্যা, অনলাইনে আবেদন করে দিন। এই ওয়েবসাইটের "নতুন ভোটার" মেনুতে আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করে পোষ্ট করা আছে। প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।
মুছুনডির্ভোস হয়ে গেছে এখন আমার স্ত্রীর আইডি কার্ডে আগের স্বামীর নাম আছে বাদ দিতে কি লাগবে।এবংডির্ভোস পেপার হারিয়ে গেছে ৮বছর আগে এখন কি করা যায় ভাই দয়া করে বলবেন।
উত্তরমুছুনডিভোর্স হওয়ার পরে আইডি কার্ডে পুরাতন স্বামী/স্ত্রীর নাম বাদ দিয়ে নতুন স্বামী/স্ত্রীর নাম যুক্ত করতে হলে অবশ্যই ডিভোর্স পেপারের কপি লাগবে এবং সেই সাথে দ্বিতীয় বিবাহের কাবিননামা ও স্বামী/স্ত্রীর আইডি কার্ডের কপি লাগবে। এখন আপনাদের ডিভোর্স পেপার যদি হারিয়ে যায় তাহলে পুনরায় সেই কাগজটি তোলার চেষ্টা করুন। অন্যথা আইডি কার্ড থেকে পুরাতন স্বামী/স্ত্রীর নাম বাদ দেয়া সম্ভব হবে না।
মুছুন