ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন - জন্ম তারিখ সংশোধনে করণীয়

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন - জন্ম তারিখ সংশোধনে করণীয়

ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন

ভোটার আইডি কার্ডে বিদ্যমান সকল তথ্যের মধ্যে জন্ম তারিখ সংশোধন করা সব থেকে ঝামেলাপূর্ণ এবং সময় সাপেক্ষ কাজ। ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ সংশোধন করার নিয়ম কি? এবং কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিলে ভোটার আইডি কার্ডে  জন্ম তারিখ সংশোধন দ্রুত হতে পারে সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করবো। 

তাই যাদের ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার প্রয়োজন তারা অবশ্যই সম্পূর্ণ লেখাটি পড়বেন। তাহলে জন্ম তারিখ সংশোধন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। 

{tocify} Stitle={Custom Title}

ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করার আগে যা জানা প্রয়োজন

ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ সংশোধন এর জন্য আবেদন করলেই যে তা সংশোধন হয়ে আসবে সেটি কিন্ত একদম ঠিক নয়। যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডে বিদ্যমান জন্ম তারিখ প্রকৃতপক্ষেই ভুল থাকে তাহলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করলে সেটি সংশোধন হয়ে আসবে।


কিন্ত যদি কেউ সুবিধা পাওয়ার আশায় ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য আবেদন করে তাহলে সেই আবেদন অনুমোদন নাও পেতে পারে এবং বহু দিন ধরে আবেদন পেন্ডিং থাকতে পারে।

এমন অনেকেই আছে যারা সরকারি ভাতা পাওয়া কিংবা সরকারি চাকরি পাওয়া কিংবা বিভিন্ন ধরণের সুযোগ সুবিধা গ্রহণের জন্য ভোটার আইডি কার্ড এ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে কমানো বা বাড়ানোর জন্য আবেদন করে থাকে।

আবেদনের সাথে পর্যাপ্ত পরিমান প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা ছাড়াই শুধু অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ, চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন পত্র, কোন এক স্কুল থেকে ৮ম শ্রেণী পাশের সনদ তৈরী করে আবেদনের সাথে জমা করে দেয়। সেই সাথে ৫-১০ বছরের পরিবর্তন চায়। 

এ ধরণের আবেদনগুলো সচরাচর অনুমোদন পায় না। কারণ ওই ব্যক্তির জমাকৃত কাগজপত্র তার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদনে চাহিত জন্ম তারিখের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ প্রমাণ বহণ করে না।

এমন অনেকেই আছে যারা ৮ম শ্রেণী পাশ বা তেমন কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই এবং তাদের চাকরির বয়স চলে গেছে। কোন না কোন ভাবে জন্ম নিবন্ধন সনদ জমা দিয়ে ছোট-খাটো একটি চাকরি পেয়েছে। পরবর্তীতে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া বেতন ভাতা তুলতে পারছে না। 

এদিকে জাতীয় পরিচয়পত্রে উল্লেখিত জন্ম তারিখের সাথে চাকরির বইয়ের জন্ম তারিখের ৫-৮ বছরের গড়মিল রয়েছে। বাধ্য হয়েই নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন এর আবেদন করেছে। আবেদনের সাথে তার জমাকৃত কাগজপত্র ৫-৮ বছর বয়স কমানোর জন্য পর্যাপ্ত নয় বিধায় মাসের পর মাস আবেদন পড়ে আছে। 

অফিসে ঘুরতে ঘুরতে হয়তো তার পায়ের জুতা কয়েক জোড়া ক্ষয় হয়ে গেছে। তারপরও তার এনআইডি কার্ডে জন্ম তারিখ সংশোধন হচ্ছে না। ফলে সে বেতন ভাতা তুলতে পারছে। কিছুদিন এভাবে থাকার পরে হয়তো লোকটি মানুষের কাছে বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন অফিসে শুধু ভোগান্তিই হয় আর কিছু হয় না। নানা ভাবে অফিসারের দুর্নাম অফিসের দুর্নাম করে থাকে।

কিন্ত এ ক্ষেত্রে ভাবনার বিষয় এটাই, যে কর্মকর্তা এমন আবেদনগুলো অনুমোদন দেবেন কিসের উপর ভিত্তি করে অনুমোদন দেবেন! আবেদনকারীর জমাকৃত কাগজপত্র, সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন এগুলোর কোন কিছুই আবেদনকারীর পক্ষে নেই। 

এমন আবেদন অনুমোদন করে কেন ওই কর্মকর্তা নিজে বিপদে পড়বেন বা সমালোচনায় আসবেন? তাছাড়া যার চারকরির বয়স নেই তার বয়স কমিয়ে দিয়ে চাকরির সুযোগ করে দিলে একজন যোগ্য ব্যক্তির চাকরির সুযোগ চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যায়।

তাই কোন সুযোগ সুবিধা পাওয়ার আশায় এনআইডি কার্ডে জন্ম তারিখ সংশোধন এর বৃথা চেষ্টা করে সময় নষ্ট না করাই ভালো। প্রকৃতই যদি আপনার এনআইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ভুল থাকে এবং আপনার কাছে শক্ত-পোক্ত প্রমাণ থাকে যেমন- এসএসসি সনদ (জেনারেল বোর্ড) তাহলে তার সাথে অন্যান্য আরো কিছু কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করলে অল্প সময়ের মধ্যে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন হয়ে আসবে।

ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন এর আবেদন পদ্ধতি

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য দুইভাবে আবেদন করা যায়। নিম্নে দুইটি বিষয়েই উল্লেখ করছি। যে উপায়ে আবেদন করলে আপনার জন্য সুবিধা হয় আপনি সেই উপায়টি অনুসরণ করতে পারেন।

অফিসে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন

ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করার প্রথম উপায় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন করা। অফিস থেকে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম ২ সংগ্রহ করে সেটি পূরণ করতে হবে। Nid Card সংশোধনের জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে তার রশিদ এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনের সাথে পিন-আপ করে অফিসে জমা দিলে আবেদনের কার্যক্রম শুরু হয়।

আবেদন করার পর আবেদনের উপর গৃহীত কার্যক্রম সম্পর্কে মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে আবেদনকারীকে জানানো হয়। অফিসে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করলে অফিসে যাওয়া-আসার সময় ব্যয় হয়।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করার নিয়ম

দ্বিতীয়ত, অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর আবেদন করা যায়। অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করার নিয়ম খুব সহজ। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট services.nidw.gov.bd এই ঠিকানায় গিয়ে প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে লগইন করতে হবে। লগইন করার পর প্রোফাইল অপশনে গেলে জন্ম তারিখসহ যাবতীয় তথ্যাদি দেখা যাবে এবং এই তথ্যগুলো এডিট করা যাবে। 

বিদ্যমান জন্ম তারিখটি এডিট করে সঠিক জন্ম তারিখ লিখতে হবে এবং পরবর্তী ধাপে ক্লিক করতে হবে। তারপরের ধাপে পেমেন্ট সম্পর্কিত তথ্য দেখাবে, তারপরের ধাপে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে হবে।

এভাবে প্রতিটি ধাপ পার করে আবেদন সাবমিট করা যাবে। আবেদন সাবমিট করা হয়ে গেলে আবেদনের একটি পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করা যাবে এবং সেটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে কাছে রেখে দেবেন। পরবর্তীতে কখনো অফিসে গিয়ে আবেদন সম্পর্কে খোজ নিতে চাইলে আবেদনের ওই কপিটি সাথে নিয়ে যেতে হবে। 

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর আবেদন করার পূর্বে সরকারি ফি কত টাকা জমা দিতে হবে তা হিসাব করে নিতে পারেন। কারণ এনআইডি কার্ড সংশোধন ফি সবার জন্য সব সময় একই হবে সেটিও ঠিক না। Nid Fee জমা দেয়ার সব থেকে সহজে উপায় হচ্ছে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে Nid Fee জমা দেয়া। আর দ্বিতীয় সহজ উপায় হচ্ছে রকেটের মাধ্যমে Nid Fee পরিশোধ করা।

ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করতে কি কি লাগে?

ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য যে সকল কাগজপত্র জমা দেয়া যেতে পারে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

❖❖ এসএসসি সনদ: আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি এসএসসি পাশ বা তার বেশি হয় তাহলে ন্যূনতম এসএসসি/সমমানের সনদ জমা করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণী হলে ৮ম শ্রেণী পাশের সনদ বা স্কুল পরিত্যাগের ছাড়পত্র জমা দেয়া যেতে পারে। 

❖❖ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ: আবেদনকারীর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে (বাধ্যতামূলক)। হাতে লেখা/এনালগ জন্ম নিবন্ধন সনদ কেউ জমা দেবেন না। যদি হাতে লেখা জন্ম সনদ জমা দেন তাহলে পরবর্তীতে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি চাইতে পারে। সেক্ষেত্রে আবেদনের স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে Additional Document Required করে দেয়া হয় এবং মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

❖❖ কাবিনামার কপি: আবেদনকারী বিবাহিত হলে কাবিনামার কপি/বৈবাহিক সনদের কপি দাখিল করে দেবেন। কারণ কাবিননামা/বৈবাহিক সনদে জন্ম তারিখ লেখা থাকে।  

❖❖ স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কপি: যদিও ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন এর জন্য খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ দলিল নয় এটা। তারপরও বিবাহিতরা স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে পারেন। অনেক সময় দেখা যায় আবেদনকারীর চাহিত জন্ম তারিখটি অনুমোদন দিলে সে তার স্বামী/স্ত্রীর থেকে বয়সে ছোট/বড় হয়ে যায়। সেই জন্য স্বামী/স্ত্রীর ভোটার আইডি কার্ডের কপি জমা করে দেয়া ভালো।

❖❖ সকল ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের কপি: আবদনকারীর সকল ভাই-বোনের ভোটার আইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দেবেন। সকল ভাই-বোনের ভোটার আইডি কার্ড এর কপি জন্ম তারিখ সংশোধন এর ক্ষেত্রে অনেক ভূমিকা রাখে।

❖❖ পিতার উত্তরাধিকার সনদ/ওয়ারেশ সনদ: সকল ভাই-বোনের নাম, ভোটার আইডি কার্ডের নম্বর, জন্ম তারিখ এবং সম্পর্ক উল্লেখ করে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌর কাউন্সিলরের নিকট থেকে আবেদনকারীর পিতার উত্তরাধিকার/ওয়ারেশ সনদ সংগ্রহ করে আবেদনের সাথে জমা দেবেন। 

❖❖ সার্ভিস বইয়ের কপি: আবেদনকারী যদি সরকারি/বেসরকারি চাকরিজীবি হয় এবং যদি তার সার্ভিস বই থাকে তাহলে সার্ভিস বই/এমপিও শীটের ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দেয়া যেতে পারে। কারণ সার্ভিস বইয়ে জন্ম তারিখ লেখা থাকে। 

❖❖ পাসপোর্টের কপি: যেহেতু পাসপোর্ট একটি সরকারি ডকুমেন্ট এবং পাসপোর্টে ব্যক্তির জন্ম তারিখ লেখা থাকে সেহেতু আবেদনের সাথে পাসপোর্টের ফটোকপি জমা দেয়া যেতে পারে (যদি থাকে)।

❖❖ এ্যাফিডেভিট: যদিও ভোটার আইডি কার্ড এ জন্ম তারিখ সংশোধন এর ক্ষেত্রে কোন প্রকার এ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয় তারপরও আপনি চাইলে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত হলফনামার কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে পারেন। 

❖❖ ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি: আবেদনকারীর যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে তবে তার একটি ফটোকপি জমা দেয়া যেতে পারে। কারণ ড্রাইভিং লাইসেন্স এ জন্ম তারিখ লেখা থাকে।  

❖❖ অবসর ভাতা বইয়ের কপি:  আবেদনকারী যদি পেনশন ভোগী হয়ে থাকেন তাহলে আবেদনের সাথে অবসর ভাতা বইয়ের কপি জমা দেবেন।

আরো পড়ুনঃ ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন- নিজের নাম সংশোধনে করণী

ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখে সাধারণ ভুল হলে

যদি ভোটার আইডি কার্ড এ আপনার জন্ম তারিখে সাধারণ বা সামান্য ভুল হয়ে থাকে তাহলে এসএসসি সনদ, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ, সার্ভিস বইয়ের কপি (সরকারি চাকরিজীবি হলে) দিয়ে আবেদন করলেই হবে। পরবর্তীতে আরো কাগজপত্র চাওয়া হলে সে অনুযায়ী কাগজপত্র জমা দেবেন। 

ভোটার আইডি কার্ডের বয়স বেশি গড়মিল থাকলে

যদি ভুলের পরিমাণ বেশ কয়েক বছরের হয়ে থাকে এবং আপনার এসএসসি সনদ না থাকে তাহলে উপরে উল্লেখ করা কাগজপত্রগুলোর মধ্যে যতগুলো কাগজপত্র আপনার আছে তার সবগুলো কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দেবেন। 

এর বাইরেও যদি কোন কাগজপত্রে আপনার জন্ম তারিখ সঠিক করে লেখা থাকে সেগুলোও সাথে জমা দেবেন। চাহিত জন্ম তারিখের স্বপক্ষে যত বেশি কাগজপত্র জমা দিতে পারবেন আপনার আবেদন অনুমোদনের সম্ভবনা ততই বেশি থাকবে।

তবে এত কাগজপত্র জমা দেয়ার পরেও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার আবেদন নিষ্পত্তিকরণের জন্য সরেজমিন তদন্ত করতে পারেন। তদন্তের রিপোর্ট এবং আবেদনের সাথে জমাকৃত কাগজপত্র পর্যালোচনা করার পরই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। 

সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড/সংগ্রহ

আবেদনটি অনুমোদন হলে কিংবা বাতিল হলে কিংবা আরো কাগজপত্র চেয়ে আবেদনের স্ট্যাটাস পরিবর্তন করা হলে আবেদনের সাথে সরবরাহকৃত মোবাইল নম্বরে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়। 

আবেদনটি অনুমোদনের ম্যাসেজ পাওয়ার পর Nid Application System থেকে সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায়। অথবা ২ থেকে ৫ কর্মদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে সংশোধিত এনআইডি কার্ডটি সংগ্রহ করা যায়।

পরিশেষে

পরিশেষে বলতে পারি আপনি যদি ভোটার আইডি এ কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন এর জন্য উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে গিয়ে পরামর্শ নেন তাহলে তারাও এই ধরণের পরামর্শই আপনাকে দেবে। 

সুতরাং যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড এ জন্ম তারিখ ভুল থাকে তাহলে উপরোক্ত পরামর্শ অনুযায়ী ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর আবেদন করতে পারেন। সেই সাথে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে দেয়া পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারেন।

এটাই ছিলো ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করার বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ। এর পরও যদি কোন কিছু বুঝতে সমস্যা থাকে তাহলে কমেন্টস করে জানাবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবো। লেখাটি যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ..!

আরো পড়ুনঃ এনআইডি কার্ডে স্বামী-স্ত্রীর নাম সংশোধনে করণীয়

70 মন্তব্যসমূহ

  1. এখন মূল কথা হলো, এনআইডি কার্ড এ বয়সে অনেক বেশি লিখে ফেলেছে, সঠিক জন্ম তারিখ করার জন্য এমন কোনো কাগজপত্র নাই আমাদের কাছে। কিন্তু আমার খুবই দরকার জন্ম তারিখ ঠিক করে নেওয়া। এমত অবস্থায় কি করতে পারি। সঠিক পরামর্শ দিলে উপকৃত হব। ধন্যবাদ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. কাগজপত্র দিয়ে প্রমাণ না করাতে পারলে এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন হবে না। জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য যে সকল কাগজপত্রের কথা উল্লেখ করা হয়েছে এই পোষ্টে, সেগুলোর মধ্যে যতগুলো কাগজপত্র সম্ভব আবেদনের সাথে জমা দিয়ে দেখতে পারেন।

      মুছুন
  2. আমার এনআইডি কার্ডে আমার নাম মোঃ রাসেল দেওয়া সেটা রাসেল হোসেন হৃদয় করতে চাই আমার জন্ম তারিখ ৩/৫/১৯৯৪ দেওয়া সেটা ২৭/১২/১৯৯৪ করতে চাই আর আমার বাবার নাম ইমদাদুল মিয়া দেওয়া সেটাকে মোঃ ইমদাদ করতে চাই এখন এইগুলা কি করা সম্ভব আমার এসএসসি সার্টিফিকেট নেই ৮ম শ্রেণীর প্রত্যয়ন ও অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আছে সেইগুলো দিয়ে কি আমি আমার এনআইডি সংশোধন করতে পারবো কি অনেক হেল্প হবে ভাই যদি বলেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি আবেদন অবশ্যই করতে পারবেন, তবে সংশোধন হবে কি হবে না এটা সঠিক বলতে পারবো না। আপনার যে সমস্যা হয়েছে সেক্ষেত্রে কি কি কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করা উচিত আমি তা বলে দিচ্ছি সে অনুপাতে আবেদন করেন এবং দেখেন কি হয়। আবেদনের সাথে জন্ম সনদ, স্কুল সনদ, পিতা-মাতার এনআইডি কপি, সকল ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের কপি, বিবাহিত হলে কাবিননামা এবং স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি জমা দেবেন। এগুলো ছাড়াও যদি কোন কাগজপত্রে আপনার নাম সঠিক করে লেখা থাকে তাহলে সেগুলোও জমা দিতে পারেন যেমন- পাসপোর্টের কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি ইত্যাদি।

      মুছুন
  3. আসসালামু আলাইকুম।
    আমি ১১ নভেম্বর ২০২১ ইং আমার জাতীয় পরিচয়পএ কিছু তথ্য সংশোধনের আবেদন করেছিলাম,এখনও কোনো ম্যাসেজ পাইনি!এখন কিভাবে বুঝবো আবেদন সংশোধন হয়েছে কিনা?কাইন্ডলি যদি বলতেন।।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. মোবাইলে ম্যাসেজ তখনই আসবে যখন আবেদন অনুমোদন হবে বা বাতিল হবে বা আরো কাগজপত্র চাইবে। যদি এখনো ম্যাসেজ না এসে থাকে তাহলে অফিসে গিয়ে আবেদনের বর্তমান অবস্থা কি সে বিষয়ে খোজ নিতে হবে। অনলাইনে থেকে আপাতত এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদনের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানা যায় না। তাছাড়া কখনো কখনো সার্ভারে সমস্যার কারণে ম্যাসেজ নাও আসতে পারে। যেহেতু আবেদন করা হয়েছে অনেকদিন পূর্বে সেহেতু অফিসে গিয়ে একটু খোজ নিলে ভালো হবে।

      মুছুন
  4. আমার বাবার আইডি কার্ডে মোঃ বদরউদ্দীন মন্ডল রয়েছে। কিন্তু, আমার বাবার প্রকৃতপক্ষে নাম হচ্ছে মোঃ বদর উদ্দীন , এখন আবেদন করার সময় কি কি কাগজপত্রাদি জমা দিতে হবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আবেদনের সময় তার জন্ম নিবন্ধন সনদ, স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি, কাবিননামার কপি, সন্তানদের এনআইডি কার্ডের কপি চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিয়ে আবেদন করা যেতে পারে। তাছাড়া সার্ভারে যদি তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাশ উল্লেখ থাকে তাহলে তার এসএসসি সনদের কপি জমা দেয়া উচিত। প্রাথমিক অবস্থায় উক্ত কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করার পর যদি আর কাগজপত্র চেয়ে ম্যাসেজ করে তাহলে যে কাগজপত্রগুলো চাইবে সেগুলো জমা দিতে হবে। এছাড়া ভোটার আইডি কার্ডে নিজের নাম সংশোধন এর বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করেছি, প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  5. ৮ম ১০ম এবং ইন্টার পাশের সার্টিফিকেট আছে, কিন্তু সার্টিফিকেটের সাথে আইডি কার্ডের কোন মিল নাই, নিজের নাম এবং বয়স সমস্যা, বয়স ৫ বছরের ডিসটেন্স,

    এমতাবস্থায় আবেদন করলে কি আশা করা যায়??
    দয়া করে একটু জানাবেন 🙏

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যেহেতু আপনার এনআইডি কার্ডের সাথে সার্টিফিকেটের কোন মিল নেই সেহেতু আপনার সম্পূর্ণ নাম এবং ৫ বছর জন্ম তারিখ পরিবর্তন হওয়া খুবই কষ্টকর হবে। যেখানে সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তনের আবেদন অনুমোদন পায় না সহজে, তারপর আবার ৫ বছরের জন্ম তারিখের ব্যবধান রয়েছে সেখানে আপনার আবেদন অনুমেদন হবে কি না সঠিক বলতে পারবো না। তবে আপনি অবশ্যই আবেদন করে দেখবেন।

      আবেদনের সাথে আপনার জন্ম সনদ, সকল শিক্ষা সনদ, সকল ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের কপি, বিবাহিত হলে কাবিননামা ও স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি, সকল ভাই বোনের এনআইডি নম্বর উল্লেখিত পিতার উত্তরাধিকার সনদ এবং জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে একটি এ্যাফিডেভিট করে আবেদনের সাথে জমা দেয়া যেতে পারে। যদি পিতা মাতার নামেও ভুল থাকে তাহলে পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপিও আবেদনের সাথে জমা দিতে পারেন।

      মুছুন
  6. আমি আমার বয়স সংশোধন করে ১ বছর কমিয়ে দিতে চাই। আমার এনআইডি কার্ড,মাধ্যমিক,উচ্চ মাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সার্টিফিকেট বয়স ০১/০৭/১৯৯৬ দেয়া। বয়স কমিয়ে ০১/০৭/১৯৯৮ করতে চাই। যদিও আমার চাকরির বয়স এখনো প্রায় ৫ বছরের মতো আছে, সেই ক্ষেত্রে আমি পারবো কিনা? এবং পরর্বতীতে যদি বয়স কমানো যায় তবে তা আমার চাকরির আবেদনে কোনো সমস্যা হবে কিনা? বিশেষ করে বিসিএস পরীক্ষা সহ সকল সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার সার্টিফিকেট ও এনআইডি কার্ডে যদি একই জন্ম তারিখ উল্লেখ থাকে তাহলে এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ পরিবর্তন করা যাবে না। যদি এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ পরিবর্তন করতে চান তাহলে আগে সকল সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিতে হবে তারপর এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করতে হবে। সার্টিফিকেটের বাইরে জন্ম তারিখ পরিবর্তণ করে দেবে না।

      মুছুন
  7. আমি জন্মতারিখ সংশোধন এর জন্য অনালাইনে আবেদন করেছি! প্রমান হিসেবে এস এস সি ও এইচ এস সি সার্টিফিকেট এবং এস এস সি এর এডমিট কার্ড সাবমিট করেছি। আমার কি আর কোনো প্রমাণ সাবমিট দেয়া উচিত? তাছাড়া কতদিন এর ভিতর আমাকে মেসেজ দিয়ে জানাবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সার্টিফিকেটের সাথে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি জমা দেয়া উচিত ছিলো। যদি জন্ম তারিখের গড়মিল বেশ কয়েক বছরের হয়ে থাকে তাহলে সকাল ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের কপি, সকল ভাই বোনের এনআইডি নম্বর উল্লেখিত পিতার উত্তরাধিকার সনদ জমা দেয়া যেতে পারে। আর যদি সামান্য ভুল হয়ে থাকে তাহলে শিক্ষা সনদের সাথে অনলাইন জন্ম সনদটি জমা দিলেই সংশোধন হয়ে যাবে।

      মুছুন
    2. আসসালামু আলাইকুম
      আমার আইডি কার্ডে জরমো তারিখ 1980 আর পাসপোর্ট করেছিলাম 1989 দিয়ে? আর এখন আমি পাসপোর্টের মতো সবকিছু দিয়ে আইডি কার্ড করতে চাই পারবো কি
      ভালো পরামর্শ চাই পিলিজ

      মুছুন
    3. এনআইডি কার্ডের জন্ম সাল ১৯৮০ থেকে ১৯৮৯ সাল করা খুবই কষ্টকর বিষয়। এমন আবেদন অনুমোদন হবে বলে মনে হয় না। তারপরও আপনি যদি চান আবেদন করে দেখতে পারেন। আবেদনের সাথে এমন কিছু কাগজপত্র জমা দিবেন যেসকল কাগজপত্রে আপনার সঠিক জন্ম তারিখ লেখা আছে।

      মুছুন
  8. আমার ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ১৮-১০-২০০২ দেওয়া আছে,,, এখন আমি ০৩-০৬-২০০১করতে চাই,, সে খেত্রে আমাকে কী জমা দিতে হবে,,,,,আর একটা কথা লেখাপড়া জানি না,,,,

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ইচ্ছাকৃতভাবে ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ বাড়ানো বা কমানো যায় না। যদি প্রকৃতই জন্ম তারিখ ভুল হয়ে থাকে তাহলে সংশোধন করা যায়। যেহেতু আপনি লেখা পড়া জানেন না সেহেতু কেনই বা এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ পরিবর্তন করবেন?

      যাইহোক, অবশ্যই আপনি আবেদন করে দেখতে পারেন, তবে প্রকৃতপক্ষে ভুল না হলে এনআইডি সংশোধন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। আবেদনের সাথে জন্ম নিবন্ধন সনদের কপি, সকল ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের কপি, সকল ভাই বোনের এনআইডি নম্বর উল্লেখিত পিতার উত্তারাধিকার সনদ, পাসপোর্টের কপি(যদি থাকে)দিয়ে আবেদন করা যেতে পারে।

      মুছুন
  9. আমার NID কার্ড এর বয়স৪-৫বছর বাড়াতে হবে সেখেতরে আমার কিকি লাগতে পারে তাকি বলবেন আমার এস,এস,সি পরিক্ষার চাটিফিকেট নাই তাহলেকি হবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যেসব কাগজপত্রের কথা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে যে কাগজপত্রগুলো আপনার আছে সেগুলো দিয়ে আবেদন করুন।

      মুছুন
  10. যাদের জন্মনিবন্ধের বয়স কম তারা কি NID কার্ডের বয়স বাড়াতে পারবে অথবা যাদের এস,এস,সি চর্টিফিকেট নাই তারাকি NIDকার্ড সংসদন করতে পারবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. শুধু জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে বয়স বাড়ানোর আবেদন করলে তা অনুমোদন না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

      মুছুন
  11. আমার আইডি কার্ড এর বয়স কম দিছে ২ বছর তাহলে, কাগজ পএ কি কি লাগবে পিল্জ বলবেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যে সবকল কাগজপত্রে আপনার জন্ম তারিখ সঠিক করে লেখা আছে সেগুলো জমা দেবেন। তাছাড়া কি কি কাগজপত্র জমা দেয়া যেতে পারে সে বিষয়ে উপরের লেখাটিতে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে।

      মুছুন
  12. ভাই আমি অনেক আগে বলতে ২০০৮ সালে ভোটার হয়ে গেছিলাম। কিন্তু ভাই আমার এন আইডি সাথে আমার সাটিফিকেট নামের কোন মিল নাই। বয়স টিক নাই।আবার পেশা টিক নাই। ভাই আমার এস এস সি, এইচ এস সি, অনাস এর সাটিফিকেট আছে। একন আমি আমার এন আইডি কার্ড সাটিফিকেট অনুযায়ী করবো
    কি করনীয় ভাই।। একটু দয়া করে জানাবেন।।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এনআইডি কার্ড থেকে সম্পূর্ণ নাম ও জন্ম তারিখ পরিবর্তন করা খুব কষ্টকর। কখনো পরিবর্তণ হবে কি না সে বিষয়ে কোন গ্যারান্টি দেয়া সম্ভব না। তবে অবশ্যই আবেদন করে দেখবেন এবং আবেদনের সাথে উপরিউল্লেখিত কাগজপত্রগুলোর মধ্যে যে সকল কাগজপত্র আপনার আছে সেগুলো জমা দিতে চেষ্টা করবেন। তাছাড়া আমাদের ওয়েসবাইটে এনআইডি কার্ডের নাম সংশোধন সম্পর্কেও সঠিক তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে, প্রয়োজনে একটু দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  13. আমার বাবার এন আইডিতে উনার নামের আগে মোঃ নাই , কিন্তু আমার এন আইডি, এবং সকল সনদ পত্রে আমার বাবার নামের আগে মোঃ আছে , আমার বাবার শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই, কিন্তু উনার নামে প্রতিবন্ধি ভাতা আছে, সেক্ষেত্রে কি আমার বাবার এন আই ডিতে নাম পরিবর্তন করা যাবে ?আর নামের আগে মোঃ পরিবর্তন করলে উনার ভাতা পেতে কোনো সমস্যা হবে কি? দয়া করে জানোবেন ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করে নামের আগে থাকা মোঃ যোগ করা বা বাদ দেয়া যায়। এগুলো খুব বেশি বড় ধরণের ভুল বা পরিবর্তণ না। কিন্ত আপনার পিতার নামে একটি প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড আছে। তার প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ডে নামের আগে মোঃ উল্লেখ আছে কি না সেটি লক্ষ্য করুন, যদি থাকে তাহলে তার এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করতে পারবেন। আর যদি ভাতা কার্ডের উপর নামের আগে মোঃ না থাকে এবং এনআইডি কার্ড সংশোধন করে মোঃ ব্যবহার করেন তাহলে ভবিষ্যতে তার প্রতিবন্ধী ভাতা পেতে সমস্যা হতে পারে। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ পেতে নিকটস্থ সমাজসেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করতে পারেন।

      মুছুন
  14. করোনার টিকা নিবন্ধনের সময় আরেকজনের মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করা হয়েছিলো। টিকার দুইটি ডোজও দেওয়া হয়েছে, আমার টিকার সনদও চলে আসছে। এখন তৃতীয় ডোজ দেওয়ার জন্য কি মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করে আমারটা দেওয়া সম্ভব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. দুঃখিত, এ বিষয়ে সঠিক তথ্য দিতে পারবো না। আপনি চেষ্টা করে দেখুন মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করা যায় কি না।

      মুছুন
  15. আমার আইডি কার্ড এর বয়স ৩.০২.১৯৮৬ পরিবর্তন করে ১.১.১৯৮৫ করে এডিট করে ফ্রী জমা দিসি সাথে মূল আইডি,পাসপোর্ট,জন্ম নিবন্ধন দিসি সাথে জমা আবার মা বাবার আইডি নাম্বার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ব্লাড গ্রুপ অ্যাড করে দিসি তাহলে কি হবে,আর মেসেজ না আসলে কি ফরম যেটা ডাউনলোড করেসি সেটা নিয়ে কি অফিস এ জমা দিবো জানাবেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যে ফরমটি ডাউনলোড করেছেন সেটি অফিসে জমা দেয়া লাগবে না। আপনার আবেদনের উপর যাই সিদ্ধান্ত নেয়া হোক সে বিষয়ে মোবাইলে ম্যাসেজর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেবে। যদি ম্যাসেজ আসতে দেরি হয় তাহলে ফরমটি নিয়ে অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন। আবেদন সম্পর্কে খোজ নিতে হলে ফরমটি সাথে নিয়ে যাওয়া লাগবে। তাছাড়া ওই ফরম বা যেসকল কাগজপত্র আবেদনের সাথে সাবমিট করেছেন সেগুলো পুনরায় অফিসে জমা দেয়ার দরকার হয় না।

      মুছুন
  16. একবার আবেদন করার পর কীভাবে ঐ আবেদনে নতুন করে কোন ডকুমেন্ট সংযুক্ত করা যায় আমাকে SMS এর মাধ্যমে নতুন করে ডকুমেন্ট দিতে বলা হয়েছে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি আপনি অবগত থাকেন যে, কি কি কাগজপত্র চাওয়া হয়েছে, তাহলে সেই কাগজপত্রগুলো নিয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে জমা দিতে হবে। আর যদি না জানেন কি কি কাগজপত্র চেয়েছে তাহলে অফিসে গিয়ে খোজ নিয়ে জানতে হবে। সংশোধনের আবেদন যদি অনলাইনে করে থাকেন এবং ম্যাসেজে যদি আবেদন Sent Back To Citizen এর কথা উল্লেখ থাকে তাহলে অনলাইনে কাগজপত্র সাবমিট করা যায়।

      মুছুন
  17. আমার নামের প্রথম অংশ এবং ৩ বছর কমাইতে চাচ্ছি । এটা কি ঠিক হতে পারে । সব ডকুমেন্ট আছে ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি সঠিক কাগজপত্র থাকে আপনার তাহলে অনলাইনে অথবা সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন করেন সংশোধন হয়ে যাবে।

      মুছুন
  18. আমি আমার ধর্ম পরিবর্তন করেছি এখন আমি আমার নতুন নাম ভোটার আইডি কার্ড এ দিতে চাই। এভিডেভিড ছাড়া অন্য কোনো ডকুমেন্টস আমার কাছে নাই, আমি কি নাম পরিবর্তন করতে পারবো শুধু এভিডেভিড দিয়ে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. শুধু এ্যাফিডেভিট দিয়ে নাম পরিবর্তন করে দেবে না। এ্যাফিডেভিটের সাথে বিবাহের কাগজপত্র, জন্ম সনদসহ যে সকল কাগজপত্রে আপনার নতুন নাম লেখা আছে সেগুলো জমা দেয়া যেতে পারে। তাছাড়া আপনি যদি একজন সার্টিফিকেটধারী হয়ে থাকেন তাহলে বোর্ড থেকে সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিয়ে সেটিও আবেদনের সাথে জমা দিতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইটে এনআইডি কার্ডের নাম পরিবর্তণ সম্পর্কে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  19. আমার মায়ের বয়স জাতীয় পরিচয় পত্রের সাথে এবং অবসর ভাতা বইয়ের সাথে মিল নেই,আমার মা ২০০৫সাল থেকে অবসর ভাতা পাচ্ছেন,অবসর ভাতা বইয়ের সাথে মিল রেখে NID কার্ডের জন্ম তারিখ ঠিক করবো কিভাবে,আমার মায়ের অবসর ভাতা বই ছাড়া আর কোন সার্টিফিকেট নাই,

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. শুধুমাত্র অবসর ভাতা বাইয়ের কপি দিয়ে এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে হয়তো দেবে না। তারপরও আপনি আবেদন করে দেখতে পারেন। জন্ম নিবন্ধন সনদ, অবসর ভাতা বইসহ যে সকল কাগজপত্রে তার সঠিক জন্ম তারিখ লেখা আছে সেগুলো দিয়ে আবেদন করুন।

      মুছুন
  20. আমার ড্রাইভিং লাইসেন্সএ জন্ম তারিখ ০১/০৯/১৯৮৫,,এনআইডি কর্ডে জন্ম তারিখ ০২/০৯/১৯৮৫,,এটা কি বড় সমস্যা?ঠিক না করলে কি সমস্যা হব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভুল তো ভুলই, সেটা ছোট হোক কিংবা বড়। সংশোধনের আবেদন করে ঠিক করে নেয়াই ভালো। তাহলে ভবিষ্যতের জন্য নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন। আর সংশোধন না করলে হয়তো কখনো না কখনো এই ১ দিনের জন্য বড় কোন সমস্যায় পড়ে যেতে পারেন।

      মুছুন
  21. আমার এনআইডি কার্ডের সাথে জন্ম নিবন্ধনের জন্ম তারিখ মিল নেই,এনআইডির সাথে জন্ম নিবন্ধনের জন্ম তারিখ মিল রেখে সংশোধন করিবো কিভাবে,জানালে কৃতজ্ঞ থাকিবো,আমার এন আইডি ছাড়া আর কোন ডকুমেন্ট নাই,,

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. জন্ম নিবন্ধনের সাথে এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখের কত মাসের ব্যবধান রয়েছে তা না জেনে সঠিক পরামর্শ দেয়া সম্ভব না। শুধুমাত্র জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করা কষ্টকর ব্যাপার। যদি ১-২ মাসের ব্যবধান থাকে তাহলে হয়তো সংশোধন হতে পারে। তাছাড়া এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করতে হলে কি কি ধরণের ডকুমেন্টস আবেদনের সাথে জমা দেয়ার প্রয়োজন হয় সে বিষয়ে উপরে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।

      মুছুন
  22. আমাকে দয়াকরে ক্ষমা করবেন আমি আপনাকে বুঝিয়ে বলতে পারিনি,ভোটার আইডি সংশোধন করবো না,জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করবো কিভাবে,আমার কাছে ভোটার আইডি ছাড়া আর কোন ডকুমেন্ট নাই,জানালে কৃতজ্ঞ থাকিবো,

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধন সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধরণা নেই। আপনি আপনার সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভায় যোগাযোগ করুন। তারা এ বিষয়ের উপর কাজ করে এবং আপনাকে সঠিক তথ্য প্রদান করতে পারবে।

      মুছুন
  23. আমি বিদেশে যেতে চাচ্ছি কিন্ত জন্ম নিবন্ধন এ বয়স কম এখন কি বয়স বাড়িয়ে ভোটার আইডি কাড করতে পারব বলবেন প্লিজ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আজ সুবিধা পাওয়ার আশায় বয়স বাড়িয়ে এনআইডি কার্ড করবেন, আর ভবিষ্যতে কোন না কোন সমস্যার কারণে এনআইডি কার্ডের বসয় কমানোর জন্য অফিসের দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াবেন। আপনাকে আমি ইনলিগ্যাল কাজের পরামর্শ দিতে পারবো না।

      মুছুন
  24. বয়স সংশোধন,আইডি বয়স- 19/01 /1986 থেকে সার্টিফিকেইট বয়স-30/12/1995 হবে কিনা? দয়া করে একটু জানাবেন । তিন চার মাস হয়েছে আবেদন করেছি, অনলাইনে চেক করলে pending দেখা যায়, সংশোধন হবে কি ভাই? আমার সার্টিফিকেইট এবং জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী করতে হচ্ছে, আইডি কার্ডে বয়স বেশি । আমার সার্টিফিকেইট এবং জন্ম নিবন্ধন মিল আছে, আমি এসএসসি, এইচএসসি ,অনার্স এবং চেয়ারম্যান প্রত্যয়নপত্র সহ সাম্মিট করে আবেদন করছি । সংশোধন কি হবে ভাই? এটার টেনশনে কোন চাকরির কথা ভাবতেও পারছি না, 2008 সালে ভুলে ভোটার হয়ে গিয়েছিলাম, এখন খুব সমস্যায় পড়ে গেলাম ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এনআইডি কার্ডের বয়স প্রায় ১০ বছর কমানো খুবই দুরুহ ব্যাপার। এমন আবেদন অনুমোদন হবে কি না সে বিষয়ে সঠিক বলতে পারবো না। আমি নিশ্চিত আপনার আবেদন আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসারের আন্ডারে পরে আছে। শুধু সার্টিফিকেট ও জন্ম সনদ দিয়ে জন্ম তারিখের এত বড় পরিবর্তন হবে বলে মনে হয় না।

      যেহেতু আপনার এটি সংশোধন করানো দরকার, সেহেতু আপনি আবেদনের সাথে আরো কিছু কাগজপত্র জমা দিতে চেষ্টা করবেন। কাগজপত্রগুলো হচ্ছে- সকল ভাইবোনের এনআইডি কার্ডের কপি, সকল ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের নম্বর ও জন্ম তারিখ উল্লেখিত পিতার উত্তরাধিকার/ওয়ারেশ সনদ, বিবাহিত হলে কাবিননাম ও স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি ইত্যাদি কাগজপত্রগুলো নিজ গরজে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিয়ে আসতে পারেন।

      মুছুন
  25. আমি আমার মায়ের নাম সংশোধন করতে চাই, আমার সব ভাইদের, আমার মায়ের এনআইডি কার্ডে খাতুন,এমনকি আমার অনলাইন জন্মনিবন্ধনেও খাতুন কিন্তু আমার সার্টিফিকেট এবং এনআইডি কার্ডে বেগম , এখন আমি আমার এনআইডি কার্ডে খাতুন করতে চাই পারা যাবে কি

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করে খাতুন করতে হলে আপনার সার্টিফিকেট জন্ম সনদ, এবং মায়ের আইডি কার্ড জমা দেয়া লাগবে। কিন্ত আপনার সার্টিফিকেটে তো মায়ের নামের পদবী বেগম দেয়া রয়েছে। সার্টিফিকেট জমা না দিলে আপনার আইডি কার্ড সংশোধন করে দেবে না। আবার সার্টিফিকেট জমা দিলেও আপনার আইডি কার্ড সংশোধন করে দেবে না, কারণ সেখানে মায়ের পদবী বেগম রয়েছে এবং আপনার আইডি কার্ডের সাথে মিল রয়েছে। সুতরাং, উচিত কাজ হবে আগে আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন করে মায়ের পদবী খাতুন করে নেয়া তারপর এনআইডি কার্ড সংশোধনের জন্য আবেদন করা।

      মুছুন
  26. এন আইডি সংশোধনের জন্য
    ফি কোথায় কীভাবে জমা দিবো?
    আমি ঢাকা শান্তিনগর থাকি। এখানে নির্বাচন অফিস কোথায়? আগার গা এ যেতে হলে, আগার গা কোথায় নির্বাচন অফিস? 01716089089

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. বিকাশ অথবা রকেটের মাধ্যমে Nid Card সংশোধনের ফি পরিশোধ করা যায়। শান্তিবাগ এলাকা পল্টন থানা নির্বাচন অফিসের আওতায় পড়ে। আগারগাঁও গিয়ে যে কারো কাছে নির্বাচন ভবনের কথা জিজ্ঞাসা করলে দেখিয়ে দেবে, এটি আগারগাঁও তালতলা এলাকায় অবস্থিত। Nid Correction এর জন্য আগারগাঁও মূল অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। যে কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে বলেন তারা সংশোধনের আবেদন করে দেবে। সংশোধন হলে বা বাতিল হলে মোবাইলে ম্যাসেজ চলে আসবে।

      মুছুন
  27. আমার নামের বানান, স্বামীর নাম পরিবর্তন (২য় বিয়ে ) এবং রক্তের গ্রুপ সংযোজন এর জন্য আবেদন করেছি অনলাইন এ। এখন আমার কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং সবগুলো কি সত্যায়িত হতে হবে কি না জানতে চাই। সবকিছু জমা দেওয়ার কতদিন পর সংশোধন হয়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে সে বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে, প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন। কাগজপত্রগুলো সত্যায়িত করে দিতে পারলে ভালো হয়, তবে সত্যায়িত না করলেও চলবে। এছাড়া ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে এ বিষয়েও বিস্তারিত তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে।

      মুছুন
  28. আমার বাবার জন্মতারিখ ভুল এসেছে। মাসঃ ০৩ এর স্থানে ০১ দেয়া আছে। আর সব ঠিক আছে। অনলাইনে সংশোধনের আবেদন কীভাবে করবো? কি কি কাগজ লাগবে। উল্লেখ্য অনলাইন বার্থ সার্টিফিকেট করার সময় এন আইডি নিয়ে যাওয়ায় এখন ওখানেও জন্মতারিখটি ভুল এসেছে। র অবস্থায় বার্থ সার্টিফিকেট ছাড়া অন্যান্য দলীল দিয়ে সংশোধন করা যাবে কিনা?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এনআইডির ওয়েবসাইট services.nidw.gov.bd ভিজিট করে রেজিস্ট্রেশন করুন। রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে প্রোফাইল অপশনে গিয়ে জন্ম তারিখ এডিট করে আবেদন সাবমিট করা যাবে। যদি এ বিষয়ে তেমন ধারণা না থাকে তাহলে নিকটস্থ কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে বলেন তারা আবেদন করে দেবে। আবেদনের সাথে অবশ্যই জন্ম সনদের কপি সাবমিট করতে হবে। তাছাড়া আরো যে সকল কাগজপত্রে তার জন্ম তারিখ সঠিক করে লেখা আছে সেগুলোর ছবি তুলে বা স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। যেহেতু জন্ম সনদেও জন্ম তারিখ ভুল লেখা হয়েছে সেহেতু আগে জন্ম সনদে জন্ম তারিখ সংশোধন করতে হবে। যে কোন উপায়ে জন্ম সনদে জন্ম তারিখ সংশোধন করে নিন। কারণ জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রতিটি আবেদনকারীর জন্য বাধ্যতামূলক ডকুমেন্ট।

      মুছুন
  29. আমার স্কুল সার্টিফিকেট এর বয়স এবং আইডিকাডের বয়স ঠিক কিন্তু ডিজাটাল জন্ম নিবন্দন তুলে দেখি জন্ম তারিখ একই নাই
    আইডিকাড/স্কুল এর বয়স:-২৮-১১-১৯৯৮
    আর ডিজিটাল জন্ম তারিখ:- ১০-১ ১৯৯৬ এখন এর সংসোধন কি ভাবে করবো

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভার কার্যালয়ে যোগাযোগ করে জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধন করে নিন। আর Nid Card সংশোধন করতে চাইলে উপরের পোষ্টটি ভালো করে পড়ে উল্লেখিত উপায়ে আবেদন করতে পারেন।

      মুছুন
  30. আমার মায়ের আসল নাম রিনা বেগম,,,কিন্তু ওনার ভোটার আইডি কার্ডে নাম হল রহিমা আক্তার রিনা,,এখন আমি এই বছর মার্চ মাসে নাম রিনা বেগম সংশোনের জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করি,,,ডকুমেন্টস দিসি,আমার আম্মুর জন্মদিন,আমার পাসপোর্ট,আমার এস এসি সার্টিফিকেট,আবেদন গৃহীত হলেও নাম সংশোধন হয় নাই,এখন আমার কি করনীয় দয়া করে উত্তর দিবেন,,,?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আবেদনের সাথে যা কিছু জমা দিয়েছেন সেগুলো সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তনের জন্য পর্যপ্ত নয়। আরো কিছু কাগজপত্র আবেদনে যুক্ত করা যেতে পারে যেমন- স্বামীর এনআইডি কার্ডের কপি, বিবাহের কাবিননামা, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত হলফনামা, সকল সন্তানদের এনআইডি কার্ডের কপি/জন্ম সনদের কপি ইত্যাদি।

      আরো একটি বিষয় লক্ষ্য করবেন তার Nid Card এর ছবির নিচে কি নামে স্বাক্ষর করেছেন তিনি। যদি সেখানে রহিমা স্বাক্ষর করা থাকে তাহলে নাম পরিবর্তন হওয়া কষ্টকর হবে। আমি আপনাকে হতাশ করছি না, তবে কিছু বিষয় আছে যেগুলোর উপর ভিত্তি করে জটিল জটিল আবেদনগুলোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আমাদের ওয়েবসাইটে এনআইডি কার্ডের নাম সংশোধন সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয় উল্লেখ করে একটি পোষ্ট দেয়া আছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  31. আমার কাছে অষ্টম শ্রেনির স্কুল সার্টিফিকেট আছে কিন্তু জন্ম নিবন্ধন নাই, কিভাবে বয়স টা টিক করা যাবে যানাবেন কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. জন্ম নিবন্ধন না থাকলে তৈরী করুন। শুধু স্কুল সার্টিফিকেট দিয়ে জন্ম তারিখের ভুল সংশোধন হবে না। উপরের লেখাটি ভালো করে পড়ুন সেখানে উল্লেখিত কাগজপত্রের মধ্যে যে সকল কাগজপত্র আপনার আছে সেগুলো জমা দিয়ে আবেদন করুন।

      মুছুন
  32. জন্মতারিখ সংশোধন ৫ বছরের...১০-২-১৯৯৫ থেকে ২০-০৩-২০০০
    ডকুমেন্ট আছে JSC,SSC,HSC,অনলাইন জন্মনিবোন্ধন, কারিগরি কম্পিউটার কোর্সের সার্টিফিকেট,গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সের সার্টিফিকেট,চেয়ারম্যান নাগরিক সনদ এখন আমার কি বয়স সংশোধন হবে???? বা আর কি কি ডকুমেন্ট দিবো???

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যে সকল কাগজপত্রের কথা উল্লেখ করলে সেগুলো দিয়ে আবেদন করেন। এছাড়া সকল ভাই বোনের এনআইডি কার্ডের কপি এবং সকল ভাই বোনের এনআইডি নম্বর উল্লেখ করে পিতার উত্তরাধিকার/ওয়ারেশ সনদ তৈরী করে আবেদনের সাথে জমা দেবেন। তারপর দেখেন কি হয়।

      ৫ বছর জন্ম তারিখ পরিবর্তণ হওয়া বেশ কষ্ট কর। তারপরও অনেকেই তাদের জন্ম তারিখ পরিবর্তন করছে। সুতরাং চেষ্টা অবশ্যই করতে হবে। তাছাড়া আগেই বলা সম্ভব না জন্ম তারিখ পরিবর্তন হবে কি হবে না।

      Nid Card এর জন্ম তারিখ সংশোধনের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য এই পোষ্টে উল্লেখ করা হয়েছে। ভালো করে পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন কি কি কাগজপত্র জমা দেয়া যেতে পারে।

      মুছুন
  33. আমি আনলাইনে আমার জন্মতারিখ ঠিক করার আবেদন করি,পেমেন্টও করি।এখন একটা ফিরতি মেসেজ আসছে।সেখানে আমার এসএসসির সনদ পত্র সাবমিট করতে বলছে।কিন্তু এসএসসি সনদপত্র এখনো বের হইনি।আমার কাছে এসএসসির রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, রেজাল্টসিড,টেসটিমিনেশন আছে।সুধু সনদপত্রটি নেই।এখন আমি কি করব

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি এসএসসি সনদ না থাকে তাহলে এসএসসি রেজিস্ট্রেশন কার্ডের কপি ও অনলাইন থেকে রেজাল্ট শীটের কপি ডাউনলোড করে অফিসে জমা দিন এবং বলে দেবেন এসএসসি সনদ এখনো আসেনি।

      মুছুন
  34. আমি আমার এলাকার এক দোকান হতে এনআইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধনের আবেদন করেছি কিন্তু সে ভুলেই কপি ডাউনলোড করি নাই।
    আমি সাইটে দেখতে পাচ্ছি যে, আমার আবেদন এপ্রুভ হইছে। আমি কি করতে পারি? ঐ ফাইলটি কিভাবে ডাউনলোড করতে পারবো? ঐ ফাইল ছাড়া কি সংশোধিত এন আইডি নিতে পারবো? দয়া করে জানাবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. মোবাইলে আবেদন অনুমোদনের ম্যাসেজটি আছে কি না চেক করুন কিংবা কত তারিখে ম্যাসেজটি এসেছিলো জানার চেষ্টা করুন। তারপর অফিসে গিয়ে বলবেন সংশোধনের আবেদন জমা দেয়া ছিলো এবং উমুক তারিখে অনুমোদন হয়েছে। এখন সংশোধিত এনআইডি কার্ড নিতে এসেছি। তাহলেই হবে আবেদনের কপি লাগবে না।

      মোবাইলে অনুমোদনের ম্যাসেজ কত তারিখে এসেছে যদি জানতে না পারেন তাহলে যে তারিখে আবেদন করেছেন সেই তারিখের পর থেকে বর্তমান তারিখ পর্যন্ত অফিসে আসা সকল কার্ডগুলো চেক করে দেখবেন তাহলেই আপনার কার্ড পেয়ে যাবেন।

      মুছুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
নবীনতর পূর্বতন